সব
facebook apsnews24.com
মুখোশের আড়ালে দেশপ্রেম? - APSNews24.Com

মুখোশের আড়ালে দেশপ্রেম?

মুখোশের আড়ালে দেশপ্রেম?

শুনেছি দেশ থেকে কেও যদি বাহিরে কোথাও যায় তখন সেখানে গিয়ে দেশের প্রতি টানটা তার বেড়ে যায় আর সবসময় যেন শুধু তার দেশের কথাই মনে পড়ে। আর নিজের দেশের কোন মানুষের সাথে দেখা হলে নাকি এক ধরনের ভালোলাগা কাজ করে।।আমার কাছে মনেহয় শিক্ষাব্যাবস্থা ও দেশপ্রেমের মধ্য এক ধরনের নিবিড় যোগসূত্র আছে।আমাদের দেশের পুরো লেখাপড়াটাই হয়ে গেছে পরীক্ষাকেন্দ্রিক; অথচ পৃথিবীতে অনেক দেশ আছে, যেখানে প্রথম পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া হয় ১৬ বছর বয়সে।
এখন আশাযাক আমাদের স্কুলের বেপার গুলায় আমাদের শিক্ষার্থীরা তাদের রচনায় লেখে/কেউ জিজ্ঞাস করলে বলে- আমি ডাক্তার হবো,ইঞ্জিনিয়ার হবো।কারন অনেক পরিবার থেকেই হয়তো এইগুলা বলতে শেখানো হয় বা মাথার মধ্য দিয়ে দেয়া হয় কিন্তু দেশের মানুষের জন্য কাজ করবো/দেশ এগিয়ে নিয়ে যেতে কিছু করতে হবে সেটি কীভাবে করতে হবে, তার শিক্ষা তারা কোথায় পাবে যদি বিদ্যালয়ে/পরিবারে এগুলোর চর্চা করা না হয়?
কিভাবে সৎ হতে হয় সবাই জানে (মিথ্যা কথা বলবো না, কারো ক্ষতি করবো না, অন্যায় করবো না ইত্যাদি) কিন্তু “কেন সৎ হব” বা কেন সৎ থাকব এই বিষয়টি যে বুঝেছে বা উপলব্ধি করেছে তার পক্ষেই সৎ থাকা সম্ভব। প্রতিটি মানুষের মনের গভীরে বোঝার ক্ষমতা বা উত্তর থাকে সুতরাং ওই স্তরে না পৌঁছলে উত্তর পাওয়া কঠিন।

শুধু এ বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পরই এক ডজন শিক্ষার্থী আত্মহত্যার সহজ পথ বেছে নিয়েছে।গত তিন বছরে এসএসসি পরীক্ষার পর ১৫০ শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করতে সফল হয়েছিল।আর অনেকে আত্মহত্যার চেষ্টা করে সফল হয়নি।আর যারা সফল হয়নি তাদের মধ্য আবার অনেকে দ্বিতীয়বার চেষ্টা করেছিল।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, কৈশোর-তারুণ্যে আত্মহত্যা হচ্ছে বিশ্বে মৃত্যুর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কারণ!শিক্ষাপদ্ধতির পরিবর্তন প্রয়োজন কারণ ফলাফলই শুধু শিক্ষার মানদণ্ড হওয়া উচিত নয়।প্রতি বছরই এসএসসি,এইস এসসি এমনকি উচ্চশিক্ষার রেজাল্ট এর পরেও আত্নহত্যার নিউজ পাওয়া যায়।কোথায় পাবো এই আতহত্যার ওষুধ?
পিতা-মাতা আমাদের জীবনদান করেন ঠিকই কিন্তু শিক্ষকরা সেই জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে।একজন শিক্ষক সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের কাছে অত্যন্ত মর্যাদা ও সম্মানের পাত্র। উন্নত বিশ্বে শিক্ষকতা পেশাকে শ্রেষ্ঠ পেশা হিসেবে গণ্য করা হয়।ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ লেনিন বলেছেন, সমাজ পরিবর্তনের পূর্বশর্ত মানুষের পরিবর্তন। সেই পরিবর্তনের অভিভাবকত্ব শিক্ষকদের পেশাগত দায়িত্ব।অনেকেই হয়তো চেষ্টা করেন আদর্শ শিক্ষক হতে।আবার অনেকেই হয়তো ভুলে যায় যে সে একজন শিক্ষক।এবং অনেকে বলে শিক্ষা মানুষের ভদ্রতার পরিচয় দেয় না আচারণই মানুষের ভদ্রতার পরিচয় দেয়।কথাটা একদম ভুল বলা যাবেনা।
তবে হ্যা সব পেশায় ভালো/খারাপ মানুষ আছে তবে জাতি মনেকরে দেশ গঠনে শিক্ষকদের ভূমিকা প্রথম সাড়িতে। যুগে যুগে কালে কালে বিভিন্ন ধর্মমতে পথভ্রষ্ট জাতিকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে শিক্ষক সমাজের ভূমিকা রয়েছে। শিক্ষকের হাত ধরেই মূলত জ্ঞানের মহাসাগর পাড়ি দেয় শিক্ষাথীরা।তারা অমর হয়ে বেঁচে থাকেন ছাত্রের আদর্শের মাধ্যমে।একজন আদর্শ শিক্ষকের কিছু কাজ ও দায়বদ্ধতা আছে। এ কাজ ও দায়বদ্ধতা, সমাজের কাছে, দেশ ও জাতির কাছে, আগামি প্রজন্মের কাছে।শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধি বর্তমান সময়ের অন্যতম দাবি। এটি অর্জনের অন্যতম কারিগর হচ্ছেন শিক্ষক। তাই শিক্ষকসমাজের কাছে অনুরোধ থাকবে সময় উপযোগী জ্ঞান দানের মাধ্যমে একটি জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহস সঞ্চার করে,জ্ঞান বিজ্ঞান ,তথ্য প্রযুক্তি,ধর্মীয় মূল্যবোধ সহ সকল জ্ঞান ভান্ডারের সাথে জাতি পরিচিত হতে পারে এবং দেশের এই সংকট কালে আপনাদের সুচিন্তিত মতামত ও সুপরামর্শ দিয়ে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে সাহায্য করবেন।দুঃখজনক হলেও সত্য যে, শিক্ষকতার পেশা উত্তম পেশা হলেও এতোবছর পরেও বাংলাদেশের শিক্ষকদের প্রকৃত মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয়নি। শিক্ষাঙ্গনসহ নানা জায়গায় শিক্ষকরা আজ সঠিক সম্মান/সম্নানি পাচ্ছে কী?এই বিষয়টায় যথাযথ কতৃপক্ষ কে খেয়াল রাখতে হবে এবং দিনকেদিন প্রাথমিক,মাধ্যমিক,বা উচ্চ মাধ্যমিক যেটাই ধরি না কেন কম বেশি শিক্ষাটা চলে গেছে একরকম ভাবে বাজারে,মানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা শ্রেণিকক্ষের বাইরে। কোচিং সেন্টার ও নোট-গাইডের ওপর নির্ভরশীলতা মেধার বিকাশে বড় অন্তরায়। এসবের কারণে ভালো ফল হয়, কিন্তু প্রকৃত জ্ঞানের বিকাশ হয়তো ঘটে না।

দেশকে বাঁচাতে হলে শিক্ষা ও প্রযুক্তি দিয়েই বাঁচাতে হবে, অন্য কিছুতে নয়। মেধা বাঁচলে জাতি বাঁচবে। মেধার মূল্যায়ন হলে জাতির মূল্যায়ন হবে—এই চিরন্তন সত্য আমাদের উপলব্ধি করতে হবে। আমরাও গর্বের সঙ্গে বলতে পারব, ‘ওরা পারলে আমরাও পারি’।

২.পরিবার থেকেই আমরা ভালোমন্দের তফাত বা নৈতিক শিক্ষার প্রাইমারি ধারণা পেয়ে থাকি। ছোটসময় থেকেই নৈতিক শিক্ষায় দীক্ষিত করতে হবে। একসময় বাল্যশিক্ষার প্রচলন ছিল, পড়ানো হতো ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি, সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি।’ কিন্তু কালের পরিক্রমায় তা বিলুপ্তির পথে বরঞ্চ অনেক পরিবারের শিশুদের দেখানো হয় পাশ্চাত্য মুভি, পারিবারিক কূটনামিতে ভরপুর ইন্ডিয়ান সিরিয়াল আর যৌন সুড়সুড়িতে ভরা ইংলিশ মুভি থেকে পরিত্রাণ ঘটাতে না পারলে সামাজিক অবক্ষয় চূড়ান্ত রূপ ধারণ করবে।সবকিছুরই একটা সময় আছে সেটা সময়ের আগে বা পরে শেখা কোনটাই সঠিক নয়।সঠিক সময়ের সঠিক কাজের অনুশীলন করতে হবে এবং সেইটাই শিখাতে ও বুঝাতে হবে।এবং আমাদের দেশে যারা সিনেমা/নাটক বানায় তাদের কে দেশ নিয়ে শিক্ষামূলক ও মানসম্মত সিনেমা/নাটক বেশি বেশি বানানো উচিত কারন মানুষ একটা বই পড়ে যতদ্রুত মেসেজ পায় বা যতদিন মনে রাখে তার চাইতে দ্রুত মেসেজ পৌছায় সিনেমা/নাটক এর মাধ্যমে এই দিকটায় আমাদের সিনেমা/নাটকের পরিচালক দের খেয়াল রাখতে হবে।

আমার মনেহয় আমাদের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা সুসন্তান তৈরি করতে পারছে না। এখানে এমন সন্তান তৈরি হচ্ছে যে তার মাকে জঙ্গলে ফেলে আসে। এমন শিক্ষার্থী তৈরি করা হচ্ছে যে শিক্ষককে প্রহার করে, দাড়ি ধরে পুকুরে ফেলে দেয়। এমন শিক্ষার্থী তৈরি হচ্ছে যে তার সহপাঠীকে ভিন্নমত পোষণ করার কারণে পিটিয়ে মেরে ফেলে।

আমার মনেহয় আমাদের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা সুসন্তান তৈরি করতে পারছে না। এখানে এমন সন্তান তৈরি হচ্ছে যে তার মাকে জঙ্গলে ফেলে আসে। এমন শিক্ষার্থী তৈরি করা হচ্ছে যে শিক্ষককে প্রহার করে, দাড়ি ধরে পুকুরে ফেলে দেয়। এমন শিক্ষার্থী তৈরি হচ্ছে যে তার সহপাঠীকে ভিন্নমত পোষণ করার কারণে পিটিয়ে মেরে ফেলে। এমন সন্তান তৈরি হচ্ছে যে দুর্যোগের সময় ত্রাণ চুরি করছে। এমন মানুষ তৈরি হচ্ছে সমাজের প্রতি, দেশের প্রতি যাদের দায়বদ্ধতা নেই। এমন উদাহরণ পশ্চিমা দেশগুলোতে বিরল। মূলত যে কারণে এটা হচ্ছে বলে বোধকরি সেটা হচ্ছে নৈতিক শিক্ষার অভাব ও ক্ষমতার অপব্যবহার।আমাদের জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রূপান্তর করতে হবে।পৃথিবীর যেসব দেশ ভালো করেছে, তারা কিন্তু কারিগরি শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়েছে।বিষয়টা নীতিনির্ধারক দের ভেবে দেখতে হবে এবং বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।।

৩.মানবতা আজ কোথায়?কেউ অসুস্থ হলে সৃষ্টিকর্তার পরে যদি কারো উপরে ভরসা করে সে হয় ডাক্তার।আর ইদানীং শুনতে পাওয়া যায় হাসপাতালে ঘুরে ঘুরে সিট না পেয়ে রাস্তাতেই মারা গেলেন।কতটা অসহায় অবস্থা হতে পারে ওইসব পরিবারের আমরা ভেবে দেখছি কি?
একটি কাল্পনিক মানসিক হাসপাতালের রোগী
ভালো হয়েছে কি না, তার পরীক্ষা।
এক ডাক্তার তিন পাগলের উন্নতি দেখার জন্য পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। পরীক্ষায় পাস করতে পারলে মুক্তি, আর না করলে আরো দুই বছরের জন্য আটকানো হবে। ডাক্তার তিনজনকে সাথে নিয়ে একটা পানিশূন্য সুইমিং পুলের সামনে গিয়ে ঝাঁপ দিতে বললেন। প্রথম পাগল সাথে সাথেই ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙ্গে ফেলল। দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের কথা মতো ঝাঁপ দিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলল। কিন্তু তৃতীয় পাগলটি কোনোমতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না। ডাক্তার আনন্দে চিৎকার করে উঠে বললেন, আরে, তুমি তো পুরোপুরি সুস্থ। তোমাকে মুক্ত করে দেব আজই। আচ্ছা বলো তো তুমি কেন ঝাঁপ দিলে না?
জবাবে সে বললো, ‘আমি তো সাঁতার জানি না’।
বদমাস হওয়ার থেকে পাগল হওয়া অনেক মানবিক?
আমার কাছে মনেহয় পাগল হয়তো নিজের ক্ষতি করে কিন্তু বদমাস/খারাপ লোকের মত দেশের বা দেশের মানুষ এর ক্ষতি করেনা।
ইমাম গাজ্জালি (রহঃ) এর একটা উপদেশ মূলক কথা,,যখন দেখবে শিক্ষক আর চিকিৎসক অপকর্মে জড়িয়ে পড়েছে,
তখন ধরে নিও সমাজ অধঃপতনের চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছে গেছে।।সমাজকে উন্নত করতে সমাজের শিক্ষক ও ডাক্তারদের ভূমিকা আবশ্যিক।।কিন্তু দেশে ডা.সাবরিনা চৌধুরীর মত আর কেউ তৈরি না হোক সেটাই আশাকরি।

যারা দেশে থেকে ও দেশের কথা ভাবে না শুধু দেশকে ভালোবাসে এই কথাটি সবসময় বলে বেড়ায় এবং শুধু নিজের কথা ভাবে আমার মতে তারা প্রকৃত দেশ প্রেমিক নয়। কারণ দেশের জন্য অন্তত সামান্য কিছু করার লক্ষ্যই হলো প্রকৃত দেশ প্রেমিকের উদ্দেশ্য। আমার মতে এটাই হলো দেশপ্রেম।
আমরা যারা দেশের ক্রিকেট ম্যাচ হলেই টিভির সামনে বসে যাই ও বাংলাদেশ বাংলাদেশ বলে চিল্লানি দেই তারা যদি দেশের উন্নতির জন্য সততার সাথে যে যার কাজটা সঠিক ভাবে করি সেটাও হবে ক্রিকেটপ্রেমিদের এক ধরনের দেশের প্রতি ভালোবাসার নমুনা।এই লাল সবুজের পতাকা আমার,আপনার,আমাদের সবার শুধু যে দল সরকারে থাকবে/সরকারী চাকুরী করা মানুষ দের না।তাই সবাই কে এগিয়ে আসতে হবে দেশের উন্নয়নে এবং বিশ্ব দরবারে দেশ কে এগিয়ে নিয়ে যেতে যে যার জায়গা থেকে কাজ করে যেতে হবে।
আসলে মানুষ যখন কোন কাজ ভালোবেসে করে তখন সে তাতে শতভাগ না হলেও কাছাকাছি এনার্জি দিয়ে করে আর যখন করতে হয় বলে করে তখন শতভাগ এনার্জি বা ইচ্ছাশক্তির ব্যাবহার করবে না এটাই স্বাভাবিক।
মানুষ সুপ্রবৃত্তি লালনের চেয়ে খুব বেশি পরিমাণে কুপ্রবৃত্তির দাস।পরিবর্তন দুনিয়াকে সচল রাখে।প্রয়োজন মানুষের আচরণগত পরিবর্তন। মূল্যবোধের সঠিক বিকাশ ঘটায়—এমন শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই।প্রাথমিকভাবে পরিবারের পরে ভূমিকা রাখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলো। মানুষের মূল্যবোধ গঠনে প্রতিটি স্তরেই কাজ করা প্রয়োজন।
এই করোনাকাল আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে কি আমাদের শিক্ষা ও দেশপ্রেমের ঘাটতিগুলো??মানুষজন দিব্যি পিকনিক মুডে ঘুরছে, কীসের বালাই, কীসের নিষেধাজ্ঞা, কীসের করোনা?ডাক্তারি পেশায় যারা আছে তাদেরকে মহান পেশার মানুষ ও মানুষ কে সেবা করার জন্য অনেক বড় প্লাটফর্মে আছে বলেই ধরে নেয়া হয়।তাই অনুরোধ থাকবে আপনাদের প্রতি এই পেশার সম্নান নষ্ট হতে দিয়েন না।কভিড-১৯-এর মহামারিকালে মেডিক্যাল বর্জ্যের সাথে যুক্ত হয়েছে কভিড বর্জ্য।মেডিকেল বর্জ্যের কারণে মানুষের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি পরিবেশেরও ক্ষতি হয়। সংক্রামক রোগব্যাধি ছড়ানোর একটি অন্যতম উৎস হচ্ছে মেডিক্যাল বর্জ্য।তাই আমাদের পরিবেশ ও মানুষের জিবন বাঁচাতে এই ময়লা গুলা অন্তত সঠিক জায়গায় ফেলার ব্যাবস্থা নিতে হবে।
বিশ্বের সর্বত্র অর্থাৎ সব দেশেই সমাজে-রাষ্ট্রে দুর্নীতি হচ্ছে উন্নতি ও উন্নয়নের সবচেয়ে বড় শক্তিমান শত্রু।মানুশ যখন শুধু নিজের কথা চিন্তা করে তখনই বেশি অপকর্মের দিকে ধাবিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যার ফলে দেশ আজ এই করোনাকালে একটু হলেও বেশি দুর্ভোগে।দেশের উন্নয়নের একরকমের চাবিকাঠি হচ্ছে দেশের মানুষের দেশের প্রতি ভালোবাসা।যেটা আজ কিছুটা হলেও কিছু মানুষের মুখোশের আড়ালে?আর যারা মুখোশের আড়ালে থেকে দেশের ও দেশের মানুষের ক্ষতি করে যাচ্ছে তাদের কে খুজে বের করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর বানিটা খুব করে মনে পড়তেছে আমাদেরকে সোনার দেশের সোনার মানুষ হতে হবে।।
দেশকে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ বানাতে চাইলে এবং সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল অর্জন করতে চাইলে সব স্তরের মানুষ কেই তার নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন নাগরিক হিসেবে সততার সাথে সঠিক ভাবে কাজ করে যেতে হবে এবং সরকারকে যেমন ভালো ভালো পদক্ষেপ নিতে হবে, তেমনি সাধারণ মানুষের মানসিকতার ও উন্নতি হতে হবে।

অবশেষে বলতে চাই আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি এটাকে শুধু সঙ্গিত হিসেবে না রেখে সবাই অন্তরে লালন করে কাজ করতে পারলেই খুব দ্রুত সোনার বাংলা/সপ্নের বাংলা তৈরি করা যাবে।পারবো কি আমরা?বাংলাদেশ ভালোবাসা চিরজীবী হোক।।

মো:রেদওয়ান ইসলাম অমি
শিক্ষার্থী,
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

আপনার মতামত লিখুন :

পারিবারিক আদালত আইন ২০২৩, যেসব বিষয় জানা জরুরী

পারিবারিক আদালত আইন ২০২৩, যেসব বিষয় জানা জরুরী

সামাজিক ব্যাধি পরকীয়া: কারণ ও আইনী প্রতিকার

সামাজিক ব্যাধি পরকীয়া: কারণ ও আইনী প্রতিকার

মুক্তিযুদ্ধ ও গৌরব গাঁথা মার্চ মাস

মুক্তিযুদ্ধ ও গৌরব গাঁথা মার্চ মাস

ফৌজদারী মামলা নিষ্পত্তি করতে কতজন সাক্ষী প্রয়োজন, আইন কি বলে!

ফৌজদারী মামলা নিষ্পত্তি করতে কতজন সাক্ষী প্রয়োজন, আইন কি বলে!

বাংলা ভাষার সর্বজনীন ব্যবহার নিশ্চিত হোক

বাংলা ভাষার সর্বজনীন ব্যবহার নিশ্চিত হোক

ইসলামী ব্যাংকিং পূর্ণতা পাওয়ার পথে সমস্যা: সমাধানের উপায়

ইসলামী ব্যাংকিং পূর্ণতা পাওয়ার পথে সমস্যা: সমাধানের উপায়

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার: ApsNews24.Com (২০১২-২০২০)

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
০১৬২৫৪৬১৮৭৬

editor@apsnews24.com, info@apsnews24.com
Developed By Feroj