সব
facebook apsnews24.com
বাংলাদেশে করোনা সংকট মোকাবেলায় কতটুকু এগিয়ে আসছে বহুজাতিক কোম্পানি? - APSNews24.Com

বাংলাদেশে করোনা সংকট মোকাবেলায় কতটুকু এগিয়ে আসছে বহুজাতিক কোম্পানি?

বাংলাদেশে করোনা সংকট মোকাবেলায় কতটুকু এগিয়ে আসছে বহুজাতিক কোম্পানি?

বাদশা মিয়া

“একাই লড়ছে সরকার অন্যরা হাত গুটিয়ে” কালের কন্ঠ পত্রিকার ১৯ এপ্রিল ২০২০ তারিখের এমন শিরোনাম আমার আজকের লেখনি প্রেক্ষাপট। করোনা সংকটমোকাবেলায় দেশে ব্যবসায় রত‘দ্যা রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস’ (আরজেএসসি) এর তথ্য মতে বাংলাদেশে নিবন্ধিত চার শতাধিক বহুজাতিক কোম্পানি কতটুকু এগিয়ে এসেছে?।করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে বিপর্যস্ত আমাদের প্রিয় স্বদেশ।করোনার থাবায় তছনছ দেশের অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য। থমকে আছে প্রায় সবকিছু। বৈশ্বিক যোগাযোগ আজ থমকে গেছে। কেউই ঘরের বাইরে যেতে পারছে না, তাই কাজ নেই কারো। এতে সবচেয়ে বেশি বিপর্যয়ের মুখে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ, দিন মজুর, হকার, অতিদরিদ্র এমন কি দিন দিন এই সারিতে যোগ হচ্ছে মধ্যবিক্ত। এখন মানুষ বু্ঝতে অক্ষম হয়ে পড়ছে, জীবন নাকি জীবিকা বড়?

এখন মানুষ অদৃশ্য করোনা ভাইরাসের পাশাপাশি খেয়ে-পরে টিকে থাকার যুদ্ধে লিপ্ত। এ মরণপণ যুদ্ধে তাদের পাশে থেকে একাই লড়ছে সরকার। সরকারের নানা রকম প্রণোদনা নিয়ে যেসব বহুজাতিক কোম্পানি কিংবা বেসরকারি খাত এই দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করলেও দেশের এ দুর্দিনে সরকারের পাশে তাদের অনেককেই দেখা যাচ্ছে না। হাতে গোনা কতিপয় বহুজাতিক কোম্পানি এবং বেসরকারি প্রতিষ্টান সরকারকে সহায়তা করলেইও বেশির ভাগ বহুজাতিক কোম্পানি এবং বেসরকারি প্রতিষ্টান উল্টো তারা নিজেদের প্রতিষ্টানের জন্য নানা আর্থিক সহায়তা ও প্রণোদন পেতে সরকারের সঙ্গে দরকষাকষিতে ব্যস্ত। বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ কঠিন সময়ে দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করে সফল হওয়া  সেরা প্রতিষ্টান ও বহুজাতিক কোম্পানি দ্রুত এগিয়ে আসা উচিত।

পরিকল্পনা কমিশনের তথ্য মতে, দেশের পাঁচ কোটির অধিক মানুষ এখন দরিদ্র। করোনার কারণে নতুন করে দেশের আরো অন্তত ২০ থেকে ২৫ শতাংশ মানুষ দরিদ্র হওয়ার ঝুঁকিতে। কাজকর্মহীন এ বিপুল জনগোষ্ঠীর এখন দৈনন্দিন খাওয়া-পরা চালিয়ে যাওয়াই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়ছে। সরকার তার অবস্থান থেকে শুধু দরিদ্র নয়; প্রতিটি খাতকেই সামর্থ্য অনুযায়ী নানা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া শুরু করেছে। এরই মধ্যে প্রায় ৯৫ হাজার ৬১৯ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে বড় বড় শিল্পগ্রুপ, লাভজনক প্রতিষ্ঠানই বেশি সুবিধা পাচ্ছে। বেসরকারি খাত যেহেতু অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি, তাই তাদেরও টিকে থাকতে সরকার তাদের নগদ আর্থিক ও নীতিসহায়তা দেয়। অথচ এই দুঃসময়ে সামান্য কিছু প্রতিষ্ঠান ছাড়া তাদের তেমন সাড়া নেই।

সক্ষমতার নিরিখে শীর্ষ অনেক প্রতিষ্ঠানই অনুপস্থিত। হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে সক্ষম বহু নামীদামী বহুজাতিক কোম্পানি বাংলাদেশের এ সংকট মোকাবেলায় এগিয়ে আসেনি বরং কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী ছাঁটায়ে ব্যস্ত। পক্ষান্তরে দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটন ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদেরজন্য প্রায় ৭৭ কোটি টাকা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এর বাইরেওয়ালটন আরো সাড়ে ৭কোটিরও বেশি টাকা দিচ্ছে সরকারের শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে।শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক ৩০ কোটি টাকায় প্রায় তিন লাখ দরিদ্রকে নগদ সহায়তা দিচ্ছে। দেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগ্রুপ বসুন্ধরা গ্রুপ দুই হাজার বেডের হাসপাতাল তৈরিতে স্থাপনা দিয়ে সহায়তা করছে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে ১০ কোটি টাকার আর্থিক অনুদান দিয়েছে। করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে বেসরকারিইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি)লিমিটেড।

দেশের অন্যতম শীর্ষ এইবাণিজ্যিক ব্যাংক এ লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ৫ কোটি টাকারঅনুদান দিয়েছে। আর নিয়মিতভাবে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের হাজার হাজার দরিদ্র মানুষকে খাদ্য-সহায়তা পৌঁছে দিচ্ছে। তাছাড়া দেশের সব বাণিজিক ব্যাংক মার্চ এবং এপ্রিল মাসের  ঋণের সুদ মওকুফের ঘোষণা দিয়েছে। বেক্সিমকো গ্রুপ, যমুনা গ্রুপ, ইউনাইটেড গ্রুপ,রূপায়ণ, আমিন মোহাম্মদ গ্রুপসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারি কর্মকর্তা, সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে কিছু অর্থ সহায়তা করেছে। কিছু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানও কয়েক কোটি টাকা করে আর্থিক অনুদান দিয়েছে। তবে তা চাহিদার তুলনায় সীমিত।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ অর্থনৈতিক জরিপ বলছে, দেশে অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রায় ৭৮ লাখ এবং দেশে ব্যবসায় রত চার শতাধিক বহুজাতিক কোম্পানি। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর খুব ছোট একটি অংশ যদি এ দুর্দিনে এগিয়ে আসে তাতেও সরকারের ওপর চাপ কমে।বর্তমানে করোনার এ দুর্দিনেও একচেটিয়া ব্যবসা করছে দেশের টেলিযোগাযোগ বা মোবাইল অপারেটররা। পাশাপাশি খাদ্য উৎপাদক, বিপণন ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবসাও বেশ ভালো। তাদের দিক থেকেও এ সময়ে সহায়তার কোনো তথ্য জানা যায়নি।

এনজিওগুলো দরিদ্র মানুষদের নিয়ে কাজ করলেও এই দুর্দিনে তাদের বেশির ভাগেরই বড় কোনো সহায়তার কথা জানা যায়নি।ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক ড. আসিফ সালেহ বলেন, শুধু সরকার আর দু-একটি প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় বিপুল পরিমাণ অসহায় মানুষের সহায়তা করা কঠিন। যারা লাভজনক প্রতিষ্ঠান, সমাজের বিত্তশালী বা বড় বড় গ্রুপ আছে তাদের সময় এসেছে এগিয়ে আসার।’

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এনজিওদের মধ্যে ব্র্যাক ছাড়াও আশা ১২ কোটি টাকার সহায়তা দিয়েছে। সাজিদা ফাউন্ডেশন কিছু কাজ করছে। দেশের অন্যতম শীর্ষ এনজিও গ্রামীণ ব্যাংক, আরডিআরএস, ব্যুরো বাংলাদেশসহ আরো যেসব বড় এনজিও রয়েছে, এ দুর্দিনে তাদের উল্লেখযোগ্য কোনো আর্থিক সহায়তামূলক কার্যক্রমের খবর জানা যায়নি। গ্রামীণ ব্যাংকসহ দেড় ডজন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিক থেকেও করোনার এ দুঃসময়ে বড় কোনো আর্থিক সহায়তা বা কার্যক্রম নিয়ে সরকারের পাশে দাঁড়ানোর খবর পাওয়া যায়নি।

অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ বলেন, ‘এমন দুঃসময়ে সারা বিশ্বেই বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান তথা ব্যক্তি খাত এগিয়ে এসেছে। আমাদের এখানে শুধু সুবিধা নেওয়ার সময় দেখা যায়, দেওয়ার হাত কম। কয়েকটি গ্রুপকে দেখলাম তারা প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে তিন থেকে ১৫ কোটি টাকার অনুদান দিয়েছে। এটা পর্যাপ্ত নয়। এ যুদ্ধে একা সরকার লড়তে পারবে না। আমরা এখন যা দেখি তা হলো কিছু তরুণ, ছোট ছোট স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা খুবই সীমিত পরিসরে তাদের অবস্থান থেকে কাজ করে যাচ্ছে। আর বড়রা বড় হলেও তাদের সহায়তা ঐতিহ্যগতভাবে মসজিদ, মাদরাসা, এতিমখানায় কিছু অনুদানেই সীমাবদ্ধ। এখন সময় এসেছে নিজেদের সত্যিকারের সেরা মানের করপোরেট হিসেবে প্রমাণ করার। যারা শুধু আয় করবে না, দুর্যোগে মানুষের পাশে থাকবে।’

জানা যায়, বিশ্বের শীর্ষ করপোরেট প্রতিষ্ঠান, শিল্প গ্রুপ, ধনী ব্যক্তিরাও করোনার এ আর্থিক মন্দা মোকাবেলায় নিজ নিজ দেশ, এমনকি অন্য গরিব দেশের সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন। প্রাথমিকভাবে অনলাইন বাজার আমাজন পাঁচ মিলিয়ন ডলার সহায়তা ঘোষণা করেছে। মাইক্রোসফট, আলাস্কা এয়ারলাইনস, স্টারবাক আড়াই মিলিয়ন ডলার, ফেসবুক ২০ মিলিয়ন ডলার এবং অ্যাপল ১৫ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ উৎপাদক প্রতিষ্ঠান রোচি প্রতি সপ্তাহে চার লাখ মানুষের করোনা টেস্ট কিট দিচ্ছে ফ্রি। গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফোর্ড, ডাইসন, জেনারেল মোটরস গাড়ির বদলে আপাতত জীবন বাঁচাতে ভেন্টিলেটর ও মেডিক্যাল যন্ত্রপাতি বানিয়ে ফ্রিতে সরবরাহ করছে। ফ্রান্সের বিশ্বসেরা যন্ত্রপাতি ও প্রসাধনী সামগ্রী উৎপাদক ব্র্যান্ড এলভিএমএইচ মানুষকে সুরক্ষা দিতে এখন বানাচ্ছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার। আলিবাবা ডটকমের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা সারা বিশ্বে ১১ লাখ করোনা টেস্ট কিট, ৬০ লাখ মাস্ক ও ৬০ হাজার পিপিই সরবরাহ করেছে ফ্রিতে। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশকেও সহায়তা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্টিলারি, ওয়াইন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্যানিটাইজার উৎপাদনের উপকরণ ফ্রিতে দিচ্ছে।

বাংলাদেশের পাশের দেশ ভারতের শীর্ষ গ্রুপের উদ্যোক্তারাও দেশের এ দুর্দিনে সাড়া দিয়েছেন। টাটা গ্রুপ একাই দেড় হাজার কোটি রুপি অর্থ সহায়তা দিয়েছে। দিয়াগু ইন্ডিয়া গ্রুপ তিন লাখ লিটার হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করে দিয়েছে। আরো পাঁচ লাখ স্যানিটাইজার, দেড় লাখ মাস্কসহ আরো অন্যান্য উপকরণ সহায়তা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে গ্রুপটির। বেদান্ত রিসোর্সের প্রধান নির্বাহী অনিল আগারওয়াল ১০০ কোটি রুপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। রিলায়েন্স গ্রুপের মুকেশ আম্বানি পাঁচ কোটি রুপি সহায়তা ও মুম্বাইয়ে ১০০ শয্যা হাসপাতাল করে দিচ্ছেন। পাইথন গ্রুপের সিইও শেখর শর্মা করোনা মোকাবেলায় স্বাস্থসেবা দিতে পাঁচ কোটি রুপি অনুদান দিয়েছেন। এ ছাড়া হিরো বাইসাইকেল ১০০ কোটি রুপির তহবিল, মাহিন্দ্র গ্রুপ ভেন্টিলেটর, গোদরেজ, হিন্দুস্তান ইউনিলিভার সাবান ও স্বাস্থ্যসেবা নিরাপত্তা সামগ্রীর দাম কমিয়ে দিয়েছে।

সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম) নির্বাহী পরিচালক ও অর্থনীতিবীদ ড. সেলিম রায়হান বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতেই হবে। যদিও বেসরকারি খাত ক্ষতিগ্রস্ত; কিন্তু তাদের মধ্যে অনেকের সক্ষমতা রয়েছে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার। বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন—যেমন এফবিসিসিআই, এমসিসিআই উদ্যোগ নিতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায় রত বহুজাতিক কোম্পানি এবং ব্যক্তি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো যদি তাদের নিজ নিজ কর্মীদের সহযোগিতা করে, তাহলেই অনেকাংশে সরকারের চাপ কমে যাবে।সরকারের সামনে এখন কঠিন চ্যালেঞ্জ। একদিকে মানুষের জীবন বাঁচানো, অন্যদিকে অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখা। এ লড়াইয়ে সম্ভব কৌশল নেওয়া হচ্ছে। সরকার দেড় কোটি মানুষকে নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এর বাইরেও প্রধানমন্ত্রী ৫০ লাখ পরিবারকে রেশন কার্ডের মাধ্যমে সহায়তার কথা জানিয়েছেন। আর্থিক প্রণোদনার পাশাপাশি নীতি সহায়তাও দেওয়া হচ্ছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, এখনই সময় দেশে ব্যবসায় রত বহুজাতিক কোম্পানি, সক্ষম গ্রুপ ও ব্যক্তি খাতকে এগিয়ে আসার। এ লড়াইয়ে জিততে না পারলে এর মাসুল দিতে হবে সবাইকে।কিছু দিন আগেও দেশের শীর্ষ সংবাদপত্রের শিরোনাম ছিলো “পুঁজিবাজারে মুনাফার শীর্ষে বহুজাতিক কোম্পানি”। “বাংলাদেশে করোনা সংকট মোকাবেলায় অবদান প্রদানে শীর্ষে বহুজাতিক কোম্পানি” এমন সংবাদপত্রের শিরোনামের প্রত্যাশায় ।

লেখকঃ বাদশা মিয়া, সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, আইন বিভাগ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

ইমেইলঃ badshaculaw@gmail.com

আপনার মতামত লিখুন :

পারিবারিক আদালত আইন ২০২৩, যেসব বিষয় জানা জরুরী

পারিবারিক আদালত আইন ২০২৩, যেসব বিষয় জানা জরুরী

সামাজিক ব্যাধি পরকীয়া: কারণ ও আইনী প্রতিকার

সামাজিক ব্যাধি পরকীয়া: কারণ ও আইনী প্রতিকার

মুক্তিযুদ্ধ ও গৌরব গাঁথা মার্চ মাস

মুক্তিযুদ্ধ ও গৌরব গাঁথা মার্চ মাস

ফৌজদারী মামলা নিষ্পত্তি করতে কতজন সাক্ষী প্রয়োজন, আইন কি বলে!

ফৌজদারী মামলা নিষ্পত্তি করতে কতজন সাক্ষী প্রয়োজন, আইন কি বলে!

বাংলা ভাষার সর্বজনীন ব্যবহার নিশ্চিত হোক

বাংলা ভাষার সর্বজনীন ব্যবহার নিশ্চিত হোক

ইসলামী ব্যাংকিং পূর্ণতা পাওয়ার পথে সমস্যা: সমাধানের উপায়

ইসলামী ব্যাংকিং পূর্ণতা পাওয়ার পথে সমস্যা: সমাধানের উপায়

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার: ApsNews24.Com (২০১২-২০২০)

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
০১৬২৫৪৬১৮৭৬

editor@apsnews24.com, info@apsnews24.com
Developed By Feroj