সব
facebook apsnews24.com
সম্পদে নারী-পুরুষের সমান অধিকার: দাবীর যৌক্তিকতা? - APSNews24.Com

সম্পদে নারী-পুরুষের সমান অধিকার: দাবীর যৌক্তিকতা?

সম্পদে নারী-পুরুষের সমান অধিকার: দাবীর যৌক্তিকতা?

আমাদের দেশে প্রতিষ্ঠিত ধারণা যে, ইসলাম নারীদেরকে সম্পদে ছেলের অর্ধেক অধিকার দিয়েছে। কিন্তু আমরা যারা সম্পদে নারীদের সমান অধিকার দাবী করি, তাদের অনেকেরই ইসলামী উত্তরাধিকার আইন সম্পর্কে প্রকৃত ধারণা নাই। কারণ ফারায়েয কোন সহজ বিষয় নয় — এটা সকল জ্ঞানের অর্ধেক। হাদিসে বর্ণিত আছে- “তোমরা ইলমে পারায়েম শিক্ষা করো এবং মানুষকে তা শিক্ষা দাও কেননা এটা জ্ঞানের অর্ধেক (১/২); [তিরমিযী ২০৯১]।

আল্লাহ কেন এমন বিধান দিয়েছেন তা বোঝার জন্য উত্তরাধিকার সম্পর্কিত আইন ভালোভাবে খতিয়ে দেখা উচিৎ। কোন বিষয় ভালোভাবে না জেনে মন্তব্য করা উচিৎ নয়। নারী শুধু বাবা-মা থেকে সম্পদ পায় না। আরও অনেক খাত থেকে তারা সম্পদ পায়; যেমন –

ক। বাবা-মা’র নিকট থেকে

মৃত ব্যক্তির শুধু একজন কন্যা থাকলে ১/২ পাবে। ২ বা ততোধিক কন্যা হলে ২/৩ অংশ (সম্মিলিত) পাবে পুত্র না থাকে। যদি “পুত্র এবং কন্যা” উভয়ই থাকে তখন ২:১ হারে বা “প্রত্যেক পুত্র প্রত্যেক কন্যার দ্বিগুণ” পাবে। শুধু একজন পুত্র থাকে সম্পূর্ণ সম্পদ পাবে। এখানেই সমস্যা; মনে হয় কন্যাকে কম দেওয়া হলো।

কিন্তু আপনি কি খেয়াল করে দেখেছেন কন্যা আরও কয় ক্ষেত্র থেকে সম্পদ পায়? যেমন, (১) দাদা, (২) স্বামী, এবং (৩) ভাই এর নিকট থেকে পায়। এছাড়াও তার সম্পদে কারও অধিকার নাই। সে তার নিজের জন্য খরচ/জমা করতে পারে।

অন্যদিকে, পুত্রও দাদা, স্ত্রী’র নিকট থেকে পায় তবে তার খরচেরও খাতের অভাব নাই। যখন বিয়ে করবে — স্ত্রীকে দেনমোহর দিতে হবে, স্ত্রী- সন্তানের ভরণপোষণ বহন করতে হবে, বাবা-মা বা ছোট ভাই/বোন থাকলে তাদের খরচ দিতে হবে। এই দায়িত্ব অস্বীকার করলে আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হবে।

খ। দাদার নিকট থেকে

মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ- ১৯৬১ এর ধারা ৪ অনযায়ী “কোন ব্যক্তির দাদার মৃত্যুর পূর্বে যদি পিতা মারা যায় তবে ঐ ব্যক্তি (নারী/পুরুষ) তার পিতা জীবিত থাকলে যে অংশ পেতো, সেই অংশই পাবে।” এক্ষেত্রে দেখা যায় কন্যা পুত্রের সমান অংশ পাচ্ছে কারণ সে পিতা যা পেতো, তাই পায়। যেমন, মাতা+কন্যা+পুত্রের কন্যা = ১/৬+১/৩+২/৩। এক্ষেত্রে পুত্রের কন্যা (পুত্র হিসেবে) ২/৩ পাচ্ছে (পুত্র: কন্যা = ২:১)।

এছাড়াও, শরীয়া আইন অনুযায়ী, দাদার মৃত্যুর পূর্বে পিতা মারা গেলে নাতি বঞ্চিত হয়। কিন্তু, পুত্রের কন্যা (নাতনি) (মৃতের অন্য কোন পুত্র বা ২ কন্যার অবর্তমানে) অংশ পাবে; যেমন- একা ১/২ অংশ পায়, দুই বা ততধিক হলে ২/৩ ভাগ পায় (যদি কোন ঔরসজাত কন্যা না থাকে)। মৃতের ১ জন ঔরসজাত কন্যার সাথে ১/৬ অংশ পায়। এমনকি মৃতের ২ কন্যার সাথে যদি পুত্রের পুত্র এবং পুত্রের কন্যা থাকে তাহলে পুত্রের পুত্র পুত্রের কন্যাকে আসাবায় পরিণত করবে এবং অবশিষ্টাংশ ২:১ (পুত্রের পুত্র এবং পুত্রের কন্যা) হারে পায়।

গ। স্বামীর নিকট থেকে

স্ত্রী স্বামী মারা গেলে তার সম্পদের ১/৮ পায় যদি সন্তান বা পুত্রের সন্তান থাকে। আর সন্তান বা পুত্রের সন্তান না থাকেলে ১/৪ পায়।

এছাড়াও, বিয়ের সময় স্বামীর নিকট থেকে দেনমোহর এবং বিয়ের পর ভরণপোষণ (খাওয়া-দাওয়া, বস্ত্র, চিকিৎসা ও বসবাসের সুবিধা এবং সঙ্গ প্রদান) পাওয়ার অধিকারী। ভরণপোষণের অধিকার আদালতের মাধ্যমে আদায় করতে পারে। যদি কোনও স্বামী পর্যাপ্ত পরিমাণে তার স্ত্রীকে ভরণপোষণে ব্যর্থ হয়, মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ- ১৯৬১ এর ধারা ৯(১) অনুযায়ী স্ত্রী (যে কোনও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি) চেয়ারম্যানের নিকট আবেদন করতে পারে এবং চেয়ারম্যান এই উদ্দেশ্যে একটি সালিশী কাউন্সিল গঠন করে আইনগত প্রতিকার দিতে পারে। সংক্ষুদ্ধ পক্ষ সংশ্লিষ্ট সহকারী জজ আদালতে রিভিশন এর জন্য আবেদন করতে পারে। ভরণপোষণের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ স্বামী যথাসময়ে প্রদান করতে না পারলে জমির বকেয়া হিসাবে আদায়যোগ্য হবে [ধারা ৯(৩)]।

শুধু তাই নয়, ২ বছর ভরণপোষণ না দিলে বা দিতে ব্যর্থ হলে the Dissolution of Muslim Marriages Act, 1939 এর ধারা ২ অনুযায়ী আদালতের মাধ্যমে তালাকের ডিক্রি পাবার অধিকারী। পক্ষান্তরে, স্বামী পক্ষ যৌতুক দাবি বা গ্রহণ করলে যৌতুক নিরোধ আইন, ২০১৮ এর অধীন একটি অপরাধ এবং তজ্জন্য তিনি ১-৫ বছর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।

নির্জনবাস হয়ে থাকলে তালাকের পরও দেনমোহর টাকা পাবে এবং তালাকের সময় এককালীন (‘Mataa’- কিছু সুবিধা, উপহার) পাবে। কোরআনে এরশাদ হচ্ছে, “তালাকপ্রাপ্তা নারীদের সম্মানজনকভাবে ভরণ-পোষণ করা ধর্মভীরু স্বামীদের কর্তব্য” (সুরা বাকার ২৪১)। মুমিন স্বামীরা যেন বিচ্ছেদের সময় স্ত্রীকে মোহরানা দেয়া ছাড়াও তাকে নিজ সামর্থ অনুযায়ী অর্থ সাহায্য দেয় যাতে তার দুঃখ ও মানসিক তিক্ততা কিছুটা কমে যায়। এই আয়াত অনুসরণ করে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ Md. Hefzur Rahman Vs. Shamsun Nahar Begum 15 BLD 34 আপিল বিভাগ রায় দেন যে, “মত্তা” ডিভোর্সের সময় একবারে দেওয়া হয়। ‘মাত্তা’ শব্দের অর্থ কিছু সুবিধা বা উপহার, আল্লাহ কর্তৃক নির্দেশিত ‘ধার্মিকদের’ উপর নির্ভরশীল (it is incumbent on the ‘righteous’ as enjoined by Allah in the Holy Quran— Latifur Rahman J:)।

ঘ। ভাইয়ের নিকট থেকে

ভাইয়ের মৃত্যুর পর (পিতা, পুত্র বা পৌত্রের অবর্তমানে) সহোদর বোন একজন থাকলে সমস্ত সম্পদের ১/২ অংশ পায়; দুই বা ততোধিক থাকলে সকল সম্পদের ২/৩ অংশ পায়। সহোদর বোনদের সমপর্যায়ে তাদের ভাই থাকলে তারা আসাবা হয়ে যাবে এবং “একজন পুরুষ দুজন নারীর সমান”(২:১) নিয়মানুযায়ী অংশ পাবে। মৃত ব্যক্তির কন্যাদের সাথে কিংবা পুত্রের কন্যার সাথে সহোদরা বোন আসাবা হিসেবে অবশিষ্ট অংশ পায়।

মৃতের বৈমাত্রেয় (মা ভিন্ন) বোনেরাও(মৃতের পিতা, সহোদর ভাই, পুত্র বা পৌত্রের অবর্তমানে) তার সম্পদের অংশীদার হয়। যেমন, সহোদর বোন না থাকলে, একজন ১/২ অংশ, দুই বা ততোধিক থাকলে তারা ২/৩ অংশ; একজন সহোদরা বোনের সাথে বৈমাত্রেয় বোনেরা ১/৬ অংশ এবং মৃত ব্যক্তির কন্যা বা পুত্রের কন্যার সাথে বৈমাত্রেয় বোনেরা আসাবা হয় (অবশিষ্ট অংশ পায়)।

বৈপিত্রীয় (পিতা ভিন্ন) বোনরাও(মৃতের পিতা, দাদা, সন্তান, সন্তানের সন্তানের অবর্তমানে) তার সম্পদের অংশীদার হয়। যেমন, একজন থাকলে ১/৬ অংশ; দুই বা ততোধিক থাকলে ১/৩ অংশ পায়। উল্লেখ্য, এক্ষেত্রে বৈপিত্রীয় ভাই বৈপিত্রীয় বোনদের দ্বিগুণ পায় না; একই পরিমাণ পায়।

Donkey/ Himariyya case

পক্ষান্তরে, সহোদর ভাই সাধারণত আসাবা হিসেবে অবশিষ্টাংশ পায়। অবশিষ্ট না থাকলে বঞ্চিত হয়। এমনঅ ক্ষেত্র আছে যখন বৈপিত্রীয় ভাই-বোন সম্পদ পায় কিন্ত সহদর ভাই বঞ্চিত হয়। যেমন, কোন ক্ষেত্রে যদি স্বামী/ স্ত্রী+ মাতা + ২/৩ বৈপিত্রীয় ভাই-বোন + সহোদর ভাই থাকে, সেক্ষেত্রে ভাই নিকটাত্মীয় হিসেবে আসাবা হওয়ার কথা। কিন্তু এমন ক্ষেত্রে সহোদর ভাই বঞ্চিত হবে অথচ বৈপিত্রীয় ভাই-বোন দুই/তিন জন হলে তারা নির্ধারিত ১/৩ অংশ পায়। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে যখন সহোদর ভাই বঞ্চিত, তখনও বৈপিত্রীয় বোন/ভাই সম্পদ পায়। এইজন্য এই অবস্থাকেDonkey/ Himariyya case বলে।

ঙ। সন্তানের নিকট থেকে

সন্তান মারা গেলে মা উক্ত মৃত সন্তানের সম্পদ থেকে কখনও বঞ্চিত হয় না। যেমন, মৃত ব্যক্তির সন্তান (ছেলে-মেয়ে) কিংবা পুত্রের সন্তান (নাতি-নাতনি) বা যে কোন ধরনের দুই বা ততোধিক ভাই-বোন বর্তমান থাকলে, মাতা মৃত ব্যক্তির সমস্ত সম্পদের ১/৬ অংশ পাবেন। উল্লিখিত কেউ না থাকলে ১/৩ অংশ। আর মৃতের পিতা, স্ত্রী বা স্বামীর সংগে মাতা জীবিত থাকলে, স্বামী/স্ত্রীর অংশ দেওয়ার পর অবশিষ্ট সম্পফের ১/৩ অংশ পাবেন (শর্ত হচ্ছে মাতার সাথে পিতা জীবিত থাকতে হবে)।

একটা উদাহরণ যদি দেখি, ধরুন পুত্র পেল ১০০ টাকা আর কন্যা পেল ৫০ টাকা। ছেলেটা এই টাকাসহ যা সে আয় করবে তা দিয়ে স্ত্রী, সন্তান, বাবা-মা, ছোট ভাই-বোন (যদি থাকে), পিতার অবর্তমানে দাদা-দাদীকে; এবং মাতার অবর্তমানে নানা-নানী’র খরচ বহন করতে বাধ্য। কোন ছেলে পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ না করিলে “পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন, ২০১৩” এর ধারা ৫(১) অনুযায়ী অপরাধ বলিয়া গণ্য হবে এবং উক্ত অপরাধের জন্য অনূর্ধ্ব ১ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা অনাদায়ে অনূর্ধ্ব ৩ (তিন) মাস কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে। যদিও আইন অনুযায়ী “পুত্র বা কন্যা” উভয়ই দায়ী কিন্ত বাস্তবে এই দায়িত্ত্ব কন্যাকে খুব কম ক্ষেত্রেই পালন করতে হয়। আর ইসলাম নারীকে কারও ভরণ-পোষণ দায়িত্ব দেয়নি।

পক্ষান্তরে, কন্যা যে ৫০ টাকা পেয়েছিল তা তার জমা রয়েছে, বিয়ের সময় ধরি ২০ টাকা দেনমোহর পেয়েছে, স্বামী মারা গেলে তার সম্পদের ১/৮ বা ১/৪ পাবে, কোন সন্তান মারা গেলে তার সম্পদের (যদি থাকে) ১/৬ বা ১/৩ পাবে; তার কোন ভাই মারা গেলে তার সম্পদের (পিতা, পুত্র বা পৌত্রের অবর্তমানে) ১/২ অংশ বা সমপর্যায়ে আরও ভাই থাকলে আসাবা হিসেবে ২:১ নিয়মানুযায়ী অংশ পাবে। মৃত ব্যক্তির কন্যা বা পুত্রের কন্যা থাকলে আসাবা হিসেবে অবশিষ্ট অংশ পাবে। সব মিলিয়ে সে জীবিত থাকে যা সম্পদ পাবে বা নিজে আয় করবে বা গিফট হিসেবে পাবে সবই তার সম্পদ এবং খরচের কোন বাধ্যবাধকতা নাই। স্ত্রীর আয় বা সম্পদ থেকে স্বামী কোন কিছু দাবী করার অধিকার রাখে না।

এছাড়াও, আমরা দেখেছি –

  • মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ- ১৯৬১ এর ধারা ৪ অনযায়ী “দাদার মৃত্যুর পূর্বে পিতা মারা গেলে নাতনি পিতা জীবিত থাকলে যে অংশ পেতো, সেই অংশই পাবে; অর্থাৎ একজন পুরুষের অংশ পায়।
  • বৈপিত্রীয় ভাই বৈপিত্রীয় বোনদের দ্বিগুণ পায় না; একই পরিমাণ (১:১) পায়।
  • এমনও ক্ষেত্র আছে যখন সহোদর ভাই বঞ্চিত হয় কিন্তু বৈপিত্রীয় বোন/ভাই সম্পদ পায়; Donkey/ Himariyya case

২। কুরআনে নির্ধারিত অংশে অংশীদারের সংখ্যা বিচারেঃ

শরীয়া আইনের মূল ভিত্তি হলো আল-কুরআন। কুরআনে নির্ধারিত অংশের উত্তরাধিকারী হলো ১২ জন যার মধ্যে ৪ জন পুরুষ এবং ৮ জনই মহিলা। তাই সংখ্যা বিচারে এখানে নারীর সংখ্যা পুরুষের দ্বিগুণ।

৩। অংশীদারিত্তের বিচারেঃ

এক প্রকার ওয়ারিশ আছে যারা কখনো বঞ্চিত হয় না; তাদরেকে primary heir (প্রাইমারি এয়ার) বলে। যেমন- (১) স্বামী — স্ত্রী, (২-৩) পুত্র — কন্যা, (৪-৫) পিতা – মাতা। ——- অংশীদারিত্তের বিচারে এখানে নারী-পুরুষের অংশগ্রহণ সমান।

আসলে নারী-পুরুষ সৃষ্টিগতভাবে যেমন আলাদা, পরিবার ও সমাজে তাদের দায়িত্ব, কর্তব্য, অধিকারও আলাদা। তাই ন্যায়ভাবে সম্পদ বণ্টন মানে সমান হারে সম্পদ বন্টন বোঝায় না; বরং প্রয়োজনীয়তা, ব্যয়ের খাত ও দায়িত্ব অনুসারে সম্পদ বণ্টন করাই ন্যায় বিচার। ন্যায় বিচার মানে equally নয় equitablly ভাগ করা। উত্তরাধিকার সম্পর্কিত আইন ভালোভাবে জানার পর যদি কারও বোঝে না আসে তাহলে বোঝতে হবে এটা তার সিমাবদ্ধতা কারণ মানুষের জ্ঞান সীমিত।

আপনার মতামত লিখুন :

পারিবারিক আদালত আইন ২০২৩, যেসব বিষয় জানা জরুরী

পারিবারিক আদালত আইন ২০২৩, যেসব বিষয় জানা জরুরী

সামাজিক ব্যাধি পরকীয়া: কারণ ও আইনী প্রতিকার

সামাজিক ব্যাধি পরকীয়া: কারণ ও আইনী প্রতিকার

মুক্তিযুদ্ধ ও গৌরব গাঁথা মার্চ মাস

মুক্তিযুদ্ধ ও গৌরব গাঁথা মার্চ মাস

ফৌজদারী মামলা নিষ্পত্তি করতে কতজন সাক্ষী প্রয়োজন, আইন কি বলে!

ফৌজদারী মামলা নিষ্পত্তি করতে কতজন সাক্ষী প্রয়োজন, আইন কি বলে!

বাংলা ভাষার সর্বজনীন ব্যবহার নিশ্চিত হোক

বাংলা ভাষার সর্বজনীন ব্যবহার নিশ্চিত হোক

ইসলামী ব্যাংকিং পূর্ণতা পাওয়ার পথে সমস্যা: সমাধানের উপায়

ইসলামী ব্যাংকিং পূর্ণতা পাওয়ার পথে সমস্যা: সমাধানের উপায়

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার: ApsNews24.Com (২০১২-২০২০)

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
০১৬২৫৪৬১৮৭৬

editor@apsnews24.com, info@apsnews24.com
Developed By Feroj