সব
facebook apsnews24.com
পরিস্থিতি আরও অবনতির শঙ্কা - APSNews24.Com

পরিস্থিতি আরও অবনতির শঙ্কা

পরিস্থিতি আরও অবনতির শঙ্কা

করোনা সংক্রমণে আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে মৃত্যু। একদিনে রেকর্ড দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। চলতি মাসে সংক্রমণ আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হচ্ছে। টানা দ্বিতীয় দিনের মতো সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ১১ হাজারের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে।

পরিস্থিতি সামলাতে ‘ফিল্ড হাসপাতাল’ স্থাপন ও ‘কোভিড-১৯ ডেডিকেটেড’ হাসপাতালগুলোতে শয্যা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সংক্রমণ ক্রমাগত বাড়তে থাকলে গুরুতর রোগীদের জন্য ‘অক্সিজেন সরবরাহ’ ব্যবস্থাও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করছে অধিদপ্তর।

জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে। প্রতিদিন যাদের করোনা শনাক্ত হচ্ছে তাদের চিকিৎসা ঠিকমত হচ্ছে না। আক্রান্তদের বেশিরভাগই বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কিন্তু তারা আইসোলেশনে আছেন কিনা স্বাস্থ্য বিভাগের কাছে সেই তথ্য নেই। সবাই যথাযত চিকিৎসাও পাচ্ছেন না।

আবার প্রতিদিন যত রোগী শনাক্ত হচ্ছে তাদের পরিবারের লোকজনের কোয়ারেন্টিন ও রোগীর সংস্পর্শে যারা এসেছেন তাদের নমুনা পরীক্ষাও ঠিকমত হচ্ছে না। এতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে সংক্রমণ। এই পরিস্থিতি সামলাতে ‘রোগী ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী’ করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

৭ জুন মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকাল আটটা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ ২০১ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনা সংক্রমণে। এই সময়ে ১১ হাজার ১৬২ জনের দেহে করোনা জীবাণু শনাক্ত হয়েছে। আগের দিন শনাক্ত হয়েছিল সাড়ে ১১ হাজারের বেশি রোগী।

আক্রান্তদের মধ্যে যারা এখনও সুস্থ হয়ে ওঠেননি-এমন রোগীদের ‘অ্যাক্টিভ কেস’ বা সক্রিয় রোগী বলা হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার এই সংখ্যা ছিল এক লাখ ১১ হাজার ৪৭৩ জন। তাদের মধ্যে এক হাজার ৪১৩ জনের শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল।

বর্তমানে সারাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ১২৫টি হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এসব হাসপাতালে মোট সাধারণ শয্যা ১৪ হাজার ৭৯৯টি এবং আইসিইউ রয়েছে এক হাজার ২১৫টি। মঙ্গলবার পর্যন্ত মোট শয্যার মধ্যে ছয় হাজার ৬৬টি সাধারণ শয্যা এবং ৩০৯টি আইসিইউ খালি ছিল। যদিও কোন কোন হাসপাতালে শয্যার চেয়ে বেশি রোগী ভর্তি রয়েছেন, আবার অনেক হাসপাতালেই কোন আইসিইউ খালি নেই।

এই অবস্থায় সংক্রমণ বাড়তে থাকলে স্বাস্থ্য বিভাগের কী করণীয় আছে, জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর গঠিত কোভিড-১৯বিষয়ক ‘জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি’র সদস্য ‘বিএসএমএমইউ’র সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ডা. নজরুল ইসলাম মঙ্গলবার সংবাদকে বলেছেন, ‘খুবই খারাপ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছি আমরা। আমরা লকডাউন দিয়ে শুধু গাড়ি ও মানুষের চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করছি। কিন্তু প্রতিদিন যেসব রোগী শনাক্ত হচ্ছে তারা কীভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন, তারা আইসোলেশনে আছেন কিনা, আক্রান্তদের সংস্পর্শে আসা পরিবারের লোকজনের কোয়ারেন্টিন হচ্ছে কিনা সেদিকে আমাদের মনোযোগ নেই। এ কারণে দ্রুতগতিতে বাড়ছে সংক্রমণ।’

‘ভাইরোলজিস্ট’ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী গত বছরের জুনে সব জেলার হাসপাতালের আইসিইউ স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তা আমলে নেয়নি। ৩৫ জেলায় কোন আইসিইউ নেই। এখন আইসিইউর অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছেন।’

পরিস্থিতি সামলাতে ‘ফিল্ড হাসপাতাল’ স্থাপন

প্রয়োজন ‘ফিল্ড হাসপাতাল’ করা হবে জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নামজুল ইসলাম মঙ্গলবার এক ভার্চুয়াল বুলেটিনে বলেন, ‘যেসব হাসপাতালে করোনার চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে, সেই হাসপাতালগুলোতে কীভাবে শয্যার সংখ্যা বাড়ানো যায়, জনবল কীভাবে পুনর্বণ্টন করা যায়, আমরা সেদিকে মনোযোগ দিয়েছি। এর বাইরে ফিল্ড হাসপাতাল করা যায় কিনা সে বিষয়টি আমরা যাচাই-বাছাই করছি।’

করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় অক্সিজেন স্বল্পতা রয়েছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্বাভাবিক সময়ে বাংলাদেশে ৫০ থেকে ৭০ মেট্রিক টন অক্সিজেনের চাহিদা থাকে। করোনাকালে সেটি আড়াই থেকে তিন গুণ বেড়েছে এবং রোগী সংখ্যা যদি এভাবে বাড়তে থাকে তাহলে সেটি সামাল দেয়া আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে।’

এ ব্যাপারে জনস্বাস্থ্যবিদ অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ফিল্ড হাসপাতালের চিন্তাভাবনা করলেই হবে না, তা এখনই করতে হবে। প্রত্যেক জেলায় ফিল্ড হাসপাতাল করতে হবে। যাদের অবস্থা বেশি খারাপ হয়নি তাদের ফিল্ড হাসপাতালে রাখতে হবে, একই সঙ্গে সেখানে অক্সিজেনেরও ব্যবস্থা রাখতে হবে।’

জুলাইয়ে সংক্রমণ আরও বৃদ্ধির শঙ্কা

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ২১ হাজার ৬২৯ জন। এপ্রিলে সেটি লাখ ছাড়িয়ে যায়। জুনে শনাক্ত পৌঁছে এক লাখ ১২ হাজার ৭১৮ জনে, আর জুলাইয়ের ছয় দিনেই শনাক্ত হয়েছে ৫৩ হাজার ১৪৮ জন রোগী।

সংক্রমণের ‘উচ্চমুখী’ এই প্রবণতা যদি অব্যাহত থাকে তাহলে জুলাইয়ে রোগী সংখ্যা এপ্রিল ও জুন মাসকে ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করে ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘লকডাউন বা বিধিনিষেধ অমান্য করার কারণে রোগীর সংখ্যা যদি অস্বাভাবিক বেড়ে যায়, তাহলে আমরা আবারও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে যাব।’

বর্তমানে পঞ্চাশোর্ধদের আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বেশি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এর আগে ঢাকা বিভাগের মৃত্যুর সংখ্যা বেশি থাকত। কিন্তু গত কিছু দিন ধরে দেখেছি রাজশাহী ও খুলনা বিভাগে মৃত্যুর হার স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অনেক বেশি হয়ে গেছে।’

জানতে চাইলে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা প্রফেসর ডা. বেনজির আহমেদ সংবাদকে বলেন, ‘অবস্থা ভালো না। সামনে আরও খারাপ পরিস্থিতি আসছে। কারণ আমরা শুধু রোগী শনাক্ত করছি, তাদের নিয়ন্ত্রণ করছি না।’

চলমান ‘লকডাউনে’ সংক্রমণ খুব একটা কমবে না, মন্তব্য করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক ডা. বেনজির আহমেদ আরও বলেন, ‘সংক্রমণ ইতোমধ্যে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় লকডাউনের মধ্যেও সারাদেশের মসজিদে প্রতিদিন মানুষ পাঁচবার নামাজ পড়তে যাচ্ছেন, বাজারঘাটও খোলা রয়েছে, সেখানেও মানুষ দলবেঁধে কেনাকাটা করতে যাচ্ছেন। এতে সংক্রমণ বাড়তেই থাকবে। তবে সামান্য উপকার হবে, সেটি হলো, এক জেলা থেকে সংক্রমণ অন্য জেলায় ছড়াবে না।’

২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৩২ শতাংশ

সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দেশে রেকর্ড ২০১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে ৫ জুলাই সর্বোচ্চ ১৬৪ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর পরদিন ৬ জুন ১৬৩ জনের মৃত্যু হয়।

একদিনে মারা যাওয়া ২০১ জনকে নিয়ে দেশে করোনা আক্রান্তদের মোট মারা গেলেন ১৫ হাজার ৫৯৩ জন।

সর্বোচ্চ মৃত্যুর দিনে ১১ হাজার ১৬২ জনের দেহে করোনা শনাক্তের কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত দেশে মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে নয় লাখ ৭৭ হাজার ৫৬৮ জনের।

সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন পাঁচ হাজার ৯৮৭ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থতার সংখ্যা দাঁড়াল আট লাখ ৫০ হাজার ৫০২ জনে।

একদিনে মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৩৫ হাজার ৬৩৯টি। আর এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৬৮ লাখ ২৯ হাজার ৮৩২টি। একদিনে নমুনা পরীক্ষা অনুপাতে করোনা শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৩২ শতাংশ। আর এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ।

শনাক্ত বিবেচনায় মোট সুস্থতার হার ৮৭ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৬০ শতাংশ।

একদিনে মৃত্যু হওয়া লোকজনের মধ্যে পুরুষ ১১৯ জন ও নারী ৮২ জন। এ পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হওয়া লোকজনের মধ্যে পুরুষ ১১ হাজার দুই জন ও নারী চার হাজার ৫৯১ জন।

বয়স বিশ্লেষণে দেখা গেছে, একদিনে মৃত্যু হওয়া লোকজনের মধ্যে ৬০ বছরের বেশি বয়সী ছিলেন ১১৫ জন। এছাড়া ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৪৭ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ২৫ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে নয়জন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে চারজন এবং ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ছিলেন একজন।

সর্বোচ্চ মৃত্যু খুলনায়

বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মারা যাওয়া ২০১ জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৬৬ জনই ছিলেন খুলনা বিভাগের। অন্যদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ৫৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ২১ জন, রাজশাহী বিভাগের ১৮ জন, খুলনা বিভাগের ৬৬ জন, বরিশাল বিভাগের সাতজন, সিলেট বিভাগের নয়জন, রংপুর বিভাগের ১৪ জন ও ময়মনসিংহ বিভাগের বাসিন্দা ছিলেন আটজন।

তাদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে ১৬৫ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ২৩ জন, বাড়িতে মারা গেছেন ১২ জন, আর হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয় একজনকে।

২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত বেশি ঢাকায়

সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা মহানগরসহ জেলায় তিন হাজার ২৮৫ জনের করোনা সংক্রমণ শনাক্ত এবং নমুনা পরীক্ষা অনুপাতে শনাক্তের হার ছিল ২৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

এই সময়ে ঢাকা বিভাগে চার হাজার ৭৩২ জনের দেহে করোনার জীবাণু শনাক্ত এবং শনাক্তের হার ছিল ৩১ দশমিক ০৪ শতাংশ।

অন্য বিভাগের মধ্যে ময়মনসিংহে ৩৯২ জনের করোনা শনাক্ত ও সংক্রমণের হার ২৮ দশমিক ২২ শতাংশ।

চট্টগ্রাগে এক হাজার ৫৮৬ জনের করোনা শনাক্ত ও শনাক্তের হার ৩৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ, রাজশাহীতে ৯৯৭ জনের করোনা শনাক্ত ও শনাক্তের হার ২১ দশমিক ০৯ শতাংশ, রংপুরে ৫৭১ জনের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত ও সংক্রমণের হার ৪১ দশমিক ৮০ শতাংশ, খুলনায় এক হাজার ৯০০ জনের শরীরে সংক্রমণ পাওয়া যায় এবং সংক্রমণের হার ৩২ দশমিক ৮০ শতাংশ, বরিশালে ৬২২ জনের করোনা শনাক্ত ও শনাক্তের হার ৩৮ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং সিলেট বিভাগে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ৩৬২ জনের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত হয় এবং শনাক্তের হার ছিল ৩৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

আপনার মতামত লিখুন :

আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন তিনজন বিচারপতি

আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন তিনজন বিচারপতি

বাংলাদেশে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা

বাংলাদেশে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা

থানচিতে পুলিশ সন্ত্রাসী গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি এবং আইন শৃঙ্খলার অবনতি

থানচিতে পুলিশ সন্ত্রাসী গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি এবং আইন শৃঙ্খলার অবনতি

ফের বাড়ছে আলু-পেঁয়াজের দাম, স্বস্তি নেই মাছ-মাংসে

ফের বাড়ছে আলু-পেঁয়াজের দাম, স্বস্তি নেই মাছ-মাংসে

স্বাধীনতা দিবসে বীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

স্বাধীনতা দিবসে বীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

দেশে আইনের শাসন না থাকায় নিরপরাধীরা হয়রানির শিকার হচ্ছে- মির্জা ফখরুল

দেশে আইনের শাসন না থাকায় নিরপরাধীরা হয়রানির শিকার হচ্ছে- মির্জা ফখরুল

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার: ApsNews24.Com (২০১২-২০২০)

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
০১৬২৫৪৬১৮৭৬

editor@apsnews24.com, info@apsnews24.com
Developed By Feroj