মোঃ আজহারুল ইসলাম
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস আতঙ্কে জনমনে উদ্বেগ- উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য সচেতনার পাশাপাশি মহান আল্লাহুর কাছে পানাহ চাওয়ার বিকল্প নেই। আসুন জেনে নিই যেকোন মহামারী, দুর্যোগ, ভাইরাস, আল্লাহ কর্তৃক প্রদত্ত গজব- আজাব সর্ম্পকে মহাগ্রন্থ আল- কোরআনের পূর্ব সতর্কতা মূলক বিধান। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশক্তিমান, পরম করুণাময় এবং মুক্তিদাতা।
-সূরা আহযাব-৯
-৯/ আর তারপর আমি তোমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে পাঠিয়েছিলাম এক ঝঞ্ঝা বায়ু এবং এক বাহিনী । এমন এক বাহিনী যা তোমরা চোখে দেখতে পাওনি ।
-সূরা আনআম-৪২
-৪২/ তারপর আমি তাদের উপর রোগব্যাধি, অভাব, দারিদ্র্য, ক্ষুধা চাপিয়ে দিয়ে ছিলাম, যেন তারা আমার কাছে নম্রতাসহ নতি স্বীকার করে ।
-সূরা ইয়াসীন-২৮-২৯
-২৮-২৯/ তারপর ( তাদের এই অবিচার মূলক জুলুম কার্জ করার পর ) তাদের বিরুদ্ধে আমি আকাশ থেকে কোনো সেনাদল পাঠাইনি । পাঠানোর কোনো প্রয়োজনও আমার ছিল না । শুধু একটা বিস্ফোরণের শব্দ হলো, আর সহসা তারা সব নিস্তব্ধ হয়ে গেল ( মৃত লাশ হয়ে গেল )
-সূরা আ’রাফ-১৩৩
-১৩৩/ শেষ পর্যন্ত আমি এই জাতিরকে পোকামাকড় বা পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত, প্লাবন ইত্যাদি দ্বারা শাস্তি দিয়ে ক্লিষ্ট করি ।
-সূরা বাকারা-২৬
-২৬/ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ মশা কিংবা এর চাইতেও তুচ্ছ বিষয় ( ভাইরাস বা জীবাণু ) দিয়ে উদাহরণ বা তাঁর নিদর্শন প্রকাশ করতে লজ্জাবোধ করেন না ।
-সূরা আ’রাফ-৯৪
-৯৪/ ওর অধিবাসীদেরকে আমি দূঃখ, দারিদ্র্য রোগ-ব্যধি এবং অভাব-অনটন দ্বারা আক্রান্ত করে থাকি । উদ্দেশ্য হলো তারা যেন, নম্র এবং বিনয়ী হয় ।
-সূরা মুদ্দাসসির-৩১
-৩১/ তোমার “রবের” সেনাদল বা সেনাবাহিনী ( কত প্রকৃতির বা কত রূপের কিংবা কত ধরনের ) তা শুধু তিনিই জানেন ।
-সূরা আন’আম-৬৫
-৬৫/ তুমি তাদের বলঃ যে আল্লাহ্ তোমাদের ঊর্ধ্বলোক হতে বা উপর থেকে এবং তোমাদের পায়ের নিচ হতে শাস্তি বা বিপদ পাঠাতে পূর্ণ সক্ষম ।
-সূরা আ’রাফ-৯১
-৯১/ তারপর আমার ভূমিকম্প তাদেরকে গ্রাস করে ফেললো । ফলে তারা তাদের নিজেদের গৃহেই মৃত অবস্থায় উল্টো হয়ে পড়ে রইল ।
-সূরা কামার-৩৪
-৩৪/ তারপর আমি এই লূত সম্প্রদায়ের ওপর প্রেরণ করেছিলাম প্রস্তর বর্ষণকারী এক প্রচন্ড ঘুর্ণিবায়ু ।
-সূরা ইউনুস-১৩
-১৩/ অবশ্যই আমি তোমাদের পূর্বে বহু জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছি, যখন তারা সীমা অতিক্রম করেছিলো।
-সূরা নং-৩৪ , আয়াত নং-১৬
-১৬/ তারপর প্রবল বন্যার পানি তৈরি করলাম এবং ফসলি জমিগুলো পরিবর্তন করে দিলাম। অকৃতজ্ঞ অহংকারী ছাড়া এমন শাস্তি আমি কাউকে দিই না ।
-সূরা বাকারা-১৪৮
-১৪৮/ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ প্রতিটি বস্তুর উপর (অর্থাৎ আরশ, পঙ্গপাল কিংবা ভাইরাস) সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান, সবই তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন ।
-সূরা বাকারা-৫৫
-৫৫/ আর আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু ভয়, ক্ষুধা, জান-মালের ক্ষতি এবং ফল-ফলাদির স্বল্পতার মাধ্যমে পরীক্ষা করব । তবে তুমি ধৈর্যশীলদেরকে জান্নাতের সুসংবাদ দাও ।
-সূরা সাফফাত-১৭৩
-১৭৩/ আর আমার বাহিনীই হয় বিজয়ী ( আমার পরিকল্পনা পূর্ণ করে )
-সূরা আন’আম-৪৪-৪৫
-৪৪-৪৫/ অতঃপর যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদেরকে উপদেশ এবং দিক-নির্দেশনা দেওয়া হলো, তারা তা ভুলে গেল ( আল্লাহর কথাকে তুচ্ছ ভেবে প্রত্যাখ্যান করলো ) তাদের এই সীমালংঘনের পর আমি তাদের জন্যে প্রতিটি কল্যাণকর বস্তুর দরজা খুলে দিলাম অর্থাৎ তাদের জন্যে ভোগ বিলাসিতা, খাদ্য সরঞ্জাম, প্রত্যেক সেক্টরে সফলতা, উন্নতি এবং উন্নয়ন বৃদ্ধির দরজা সমূহ খুলে দিলাম । শেষ পর্যন্ত যখন তারা আমার দানকৃত কল্যাণকর বস্তু সমূহ পাওয়ার পর আনন্দিত, উল্লাসীত এবং গর্বিত হয়ে উঠলো, তারপর হঠাৎ একদিন আমি সমস্ত কল্যাণকর বস্তুর দরজা সমূহ বা সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার দরজাসমূহ বন্ধ করে দিলাম । আর তারা সেই অবস্থায় হতাশ হয়ে পড়লো । তারপর এই অত্যাচারী সম্প্রদায়ের মূল শিকড় কর্তিত হয়ে গেল এবং সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্যেই রইলো, যিনি বিশ্বজগতের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালনকারী বা সবকিছুর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণকারী “রব” ।
-সূরা ত্বা’হা-১৪
-১৪/ নিশ্চয়ই আমিই হলাম “আল্লাহ” । অতএব আমার আইনের অধীনে থাকো ।
-সূরা মূলক্-১৬-১৭
১৬/ তোমরা কি ভাবনা মুক্ত হয়ে গিয়েছো যে , আকাশে যিনি আছেন, তিনি তোমাদের সহ ভূমিকে ধ্বসিয়ে দিবেন না ?? অথবা তোমাদেরকে ভূ’গর্ভে বিলীন করে দিবেন না ?? এমন অবস্থায় যে ভূ’ভাগ তথা জমিন ( আল্লাহর নির্দেশে ) আকর্স্মীক ভাবে থরথর করে কাঁপতে থাকবে বা ভূমিকম্পকে চলমান করে দেওয়া হবে ।
১৭/ নাকি তোমরা ভাবনা মুক্ত হয়ে গিয়েছো যে , আকাশে যিনি আছেন , তিনি তোমদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা বৃষ্টি কিংবা প্রস্তর বৃষ্টি বর্ষণ করার হুকুম দিবেন না ?? ( যদি আমি এমন করার হুকুম করি ) তখন তোমরা জানতে পারবে বা উপলব্ধি করবে , কেমন ছিল আমার সতর্ক বাণীর পথ-নির্দেশ ।
-সূরা আ’রাফ-১৩০
-১৩০/ তারপর আমি ফেরাউনের অনুসারীদেরকে কয়েক বছর পর্যন্ত দুর্ভিক্ষে রেখেছিলাম এবং অজন্ম ও ফসলহানি দ্বারা বিপন্ন করেছিলাম । ( সংকটাপন্ন এবং বিপদগ্রস্থ অবস্থায় রেখেছিলাম ) উদ্দেশ্য ছিল, তারা হয়তো আমার পথ-নির্দেশ গ্রহণ করবে এবং আমার প্রতি বিশ্বাস আনয়ন করবে আনবে । ( আমার আধিপত্য স্বীকার করে নিবে )
-সূরা আ’রাফ-৯৭-৯৮
-৯৭-৯৮/ জনপদের অধিবাসীরা কি ভাবনা মুক্ত হয়ে গিয়েছে সেই আল্লাহর বিষয়ে যে, তিনি তাদের উপর ঘুমন্ত অবস্থায় শাস্তি পাঠাবেন না ? যে শাস্তি তাদেরকে গ্রাস করে ফেলবে ! নাকি জনপদের অধিবাসীরা চিন্তা মুক্ত হয়ে গিয়েছে এই বিষয়ে যে, আমি তাদের উপর শাস্তি পাঠাবো না, এমন অবস্থায় যে যখন তারা আমোদ-প্রমোদে লিপ্ত ছিল ??
-সূরা ফাজর্-৬-১৪
-৬-১৪/ আপনি কি দেখেননি, আপনার “রব” আদ বংশের ইরাম গোত্রের সাথে কি আচরণ করেছিল ?? যাদের দৈহিক গঠন ছিল, স্তম্ভ এবং খুঁটির ন্যায় দীর্ঘ এবং তাদেরকে এত শক্তি ও বলবির দেওয়া হয়েছিল যে, সারা বিশ্বের শহরসমূহে অন্য কোন মানব গোষ্ঠীকে দেওয়া হয়নি । এবং সামুদ গোত্রকে যারা উপত্যকায় পাথর কেটে গৃহ নির্মাণ করতো এবং বহু সৈন্যবাহিনীর অধিপতি ফেরাউনের সাথে, যারা দেশের সীমা সমূহ লঙ্গন করেছিলো । অতঃপর সেখানে বিস্তর অশান্তি সৃষ্টি করেছিল । তারপর আপনার “রব” তাদের উপর শাস্তির কশাঘাত করলেন । নিশ্চয়ই আপনার “রব” প্রতিটি বিষয়ের উপর সতর্ক দৃষ্টি রাখেন ।
-সূরা আল-ইমরান-১৭৮
-১৭৮/ আমি জালিমদেরকে সুযোগ দিই বা বেঁচে থাকার সময় দেই, তাদের পাপকে পাকাপোক্ত করার জন্য। ( এই বেঁচে থাকার সুযোগে তারা নিজেদের পাপের বোঝা বা পরিমাণকেই বৃদ্ধি করে থাকে ) অতঃপর তাদের জন্য রয়েছে কঠিন অপমানকর শাস্তি।
-সূরা কাসাস্-৪
-৪/ নিশ্চই ফেরাউন তার দেশে প্রচন্ড উদ্ধত সভাব দেখিয়ে ছিল এবং সে তার দেশের মানুষকে বিভিন্ন শ্রেণীতে বা বিভিন্ন দলে বিভক্ত করে দিয়েছিল । তারপর সে এক শ্রেণীর উপর অন্য শ্রেণী বা দলকে প্রাধান্য দিয়ে কোন কোন দল বা শ্রেণীকে ( ক্ষমতার অপব্যাবহারের মাধ্যমে বা অবিচার মূলক শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে ) দূর্বল করেছিল ।
-সূরা মূলক্ -৩০
-৩০/ তুমি তাদেরকে বলো যে , তোমরা কি ভাবনা বা চিন্তা করে দেখেছো কি ?? যদি আল্লাহ্ তোমাদের ভূগর্ভের পানি সরিয়ে ফেলেন বা ভূগর্বের পানি তোমাদের নাগালের বাহিরে নিচে নামিয়ে দেন, তবে তোমাদেরকে কে এনে দেবে পানির স্রোতধারা ??
-সূরা ইব্রাহিম-৪২
-৪২/ জুলুমকারী বা ক্ষমতার অপব্যাবহার কারীদের সম্পর্কে তুমি কখনোও মহান আল্লাহকে উদাসীন মনেকরবে না ।
-সূরা ইব্রাহীম / আয়াত নং-১৩
-১৩/ এবং এইসব মিথ্যার উপর আশ্রয়গ্রহণকারী জালিমরা অর্থাৎ কফিররা বলেছিল, আমরা তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিষ্কার করব । অন্যথায় তোমার আমাদের মতাদর্শে ফিরে এসো । তারপর আল্লাহ্ অহী পাঠালেন, আর বললেন আমি অবশ্যই জুলুমকারী শক্তিগুলোকে সমূলে বিনাশ করে দেব ।
-সূরা আন’আম-১৩৪
-১৩৪/ তোমরা আল্লাহকে কখনোও অক্ষম বা দুর্বল করতে পারবে না। তোমাদের জন্য নির্ধারিত সময় ঠিক করে রাখা কর্মফল দিবস অবশ্যম্ভাবী ।
-সূরা আ’রাফ-১৮৩
-১৮৩/ আমি (জুলুমকারী শক্তি গুলোকে) প্রচুর সময় সুযোগ দিয়ে যাচ্ছি, নিশ্চয়ই আমার কৌশল অত্যন্ত জটিল ।
-সূরা মারইয়াম-৭৪
-৭৪/ আমিতো তাদের পূর্বে বহু মানব গোষ্ঠীকে ( তাদের সীমা লঙ্ঘনের কারণে ) সমূলে বিনাশ করে দিয়েছিলাম । তারা তাদের চাইতেও সম্পদে এবং জাঁক-জমকে শ্রেষ্ঠ ছিল ।
সূরা নাহল্ / আয়াত ৪৫-৪৭
-৪৫/ যারা কুচক্র বা কু’কর্ম করে বা বিভিন্ন ধরণের অপরাধ , অবিচার এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করে তারা কি চিন্তা মুক্ত হয়ে গিয়েছে যে “আল্লাহ্” তাদেরকে সমূলে বিনাশ করে দিবেন না কিংবা তাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দিবেন না ?? কিংবা তাদের উপর এমন সব দিক থেকে বিপদ বা শাস্তি এনে হাজির করানো হবে না, যে দিকগুলোর বিষয়ে এর আগে তাদের কোন ধারণাই ছিল না ??
৪৬/ কিংবা তাদের সাধারণ চলাফিরা করার মধ্যেই তাদেরকে আকর্ষ্মিক ভাবে পাকড়ও করে ফেলা হবে না ?? ( আমি এমন করলে ) তারা তো তা কখনোই ব্যর্থ করতে পারবে না । ( তা থেকে বেঁচে যেতে পারবে না )
৪৭/ কিংবা তাদেরকে ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় পাকড়াও করবেন না ?? আসলে তোমাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণকারী “রব” তো অত্যন্ত নম্র-দয়াদ্র পরায়ণ , পরম দয়ালু ।
-সূরা ত্বাহা-১১১
-১১১/ সেদিন ( কর্মফলের দিন ) শুধু তারাই পরাজিত বা ব্যর্থ হবে যারা জুলুম করার পাপের বোঝাগুলো বহন করতে করতে তাদের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালনকারী “রবের” সামনে দাঁড়াবে ।
-সূরা হূদ- ১১৩
-১১৩/ তোমাদেরকেও জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে, যদি তোমরা ক্ষমতার অপব্যবহার কারীদের বা অবিচারমূলক শক্তি প্রয়োগকারীদের সাথে সাথে থাকো কিংবা তাদের সহযোগী হও !!
-সূরা নং-৭৮, আয়াত-২১
-২১/ নিশ্চয়ই জাহান্নাম ওঁৎ পেতে আছে ( মিথ্যার উপর আশ্রয় গ্রহণকারী জালেমদের জন্যে )
-সূরা নং-২৯, আয়াত-৫৩
-৫৩/ নিশ্চয় যারা জালেম তথা কাফের তাদের উপর চূড়ান্ত শাস্তি আসবে আকস্মিকভাবে, যেন তারা কিছুই বুঝে উঠতে পারেনি ।
-সূরা হজ্জ-৪৮
-৪৮/ আমি বহু জনপদকে এমন অবস্থায় বেঁচে থাকার সুযোগ দিয়েছিলাম যে তারা ছিল অপরাধী, সীমালংঘনকারী সম্প্রদায় । তারপর ( নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পর ) আমি তাদেরকে পাকড়াও করি ।
-সূরা নং-৮৫, আয়াত-১৫-১৬
-১৫-১৬/ আমি “আল্লাহ্” আমার যা খুশি আমি তাই করি, আমিই আরশের মালিক ।
-সূরা মারইয়াম–৬৮ ও ৭২
-৬৭ ও ৭২/ আমি আল্লাহ্ জুলুম কারীদেরকে নতজানু আবস্তায় জাহান্নামের চতুর্দিকে উপস্থিত করাবই এবং নতজানু অবস্তায় তাদের এতে রেখে দেব ।
-সূরা ফালাক্-২-৩
-২. আমি আরোও আশ্রয় চাচ্ছি তাঁর ( আল্লাহর ) সকল সৃষ্টির ক্ষতি বা অনিষ্ট থেকে যা তিনি সৃষ্টি করেছেন ( হোক তা জীবজন্তু, জীবাণু, ভাইরাস, ডেঙ্গু, কিংবা পোকামাকড় অথবা তাঁর অন্য কোন সৃষ্টি ) –
-৩. এবং আরোও আশ্রয় চাচ্ছি রাত্রির, যখন তা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে ( অর্থাৎ গভীর অন্ধকারে আমাদের অজান্তেই যেসব ক্ষতি চলে আসতে পারে তা থেকেও আশ্রয় চাচ্ছি )
হে আল্লাহ আমাদেরকে আমল করার তৌফিক দান করুন এবং যেকোন ধরনের বালা মছিবত থেকে আমাদের হেফাজত করুন। আমীন।
লেখক- আইনী পাঠশালার একজন নিয়মিত সদস্য।