রুবেল রানা, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-
১৯৯৪ সালের পাথরঘাটার প্রথম মহিলা সম্পাদিকা হোসনেয়ারা রানী। তৎকালিন সময়ে বি এন পি ক্ষমতায়, তখন পাথরঘাটায় কোন মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রী ছিলোনা। সেই সময়ে বিরোধী দলের অত্যাচারে ব্যাপক কষ্টে মাঠে ছিলো হোসনেয়ারা রানী। তিনি এক জন সংগ্রামী ও সাহসী নারী। স্বাধীনতা চলা কালীন সময়ে পাক সেনারা রানীর বাড়ি ঘর পুড়ে ছাড়খার করে দেয়। হোসনেয়ারা রানীর আপন চাচা মুক্তিযোদ্ধার খবর নিতে গেলে,পাকিস্তানি হানাদাররা নির্মমভাবে হত্যা করে আসমত আলী কে। আজও মেলেনি তার কোন বিচার। হোসনেয়ারা রানীর এই রাজনীতির জন্য বিয়ের এক মাসের মাথায় সংসার ভেঙে যায় তারপরে হয়ে ওঠে যুদ্ধে এক বীরাঙ্গনা নারী। এই আওয়ামীলীগ করতে গিয়ে সবার কাছে লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সইতে হয়েছে বারবার, কত বিচ্যুত হয়েছে কখনো সে দলের পিছু ছাড়েনি, শত অপমান অপদস্ত হওয়ার পরেও সে এককভাবে কাজ করে গেছেন। দলের সাথে লেগে থাকায় একপর্যায়ে সে ঢাকা মহানগরের সদস্য পদ লাভ করেন। তখন থেকে শুরু হয় হোসনে আরা রানীর জীবনে আবার নতুন চ্যালেঞ্জ। প্রতিটা সংগ্রাম হরতাল মিছিল পুলিশের নির্মম নির্যাতন, একা নির্বাসে থাকা, তার জীবনের সব ব্যায় করেছে এই রাজনীতিতে। মানুষের কল্যাণে ঝাঁপিয়ে পড়ে এই নেত্রী, সে কখনো কারো চোখের জল দেখতে পারেনি, তাঁর সামর্থ্য অনুযায়ী সে সকলকে সহযোগিতা করেছেন। পাথরঘাটায় এমন কোন মসজিদ-মাদ্রাসা নেই যে খানে সে সাহায্য দেয়নি। সে সর্বক্ষণিক অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ান। হোসনেয়ারা রানী ২০০৩ সালে প্রথম কারাবাসে যায়, কারন সে অয়ামীলীগ সদস্য। তখন ১ মাস পরে সে কারাবাস থেকে মুক্তি পায়, পরে আবারো কারাবাসে যায়, একের পর এক অত্যাচার সহ্য করে এই রানী। আওয়ামীলিগ করার জন্য অত্যাচার ও রিমান্ডে নেয়া হয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তা দেখেছে। এই দলের জন্য সে অনেক অত্যাচার সহ্য করেন। অন এলেভেনের সময় শেখ হাসিনা যখন এরেস্ট হয়, তখন রানীর অত্যচিৎকারে ঘুম ভাঙ্গে সারা বাংলার, চোখের জ্বলে ব্লান হয়ে যায় রানীর বুক, দিশেহারা হয়ে যায় রানী। গ্রেনেট হামলায় গুলিবিদ্ধ হয় এই রানী, হোসনেয়ারা রানী বাবা মায়ের এক মাত্র কন্যা হয়েও ভাগ্য জোটেনি তার মায়ের মৃত্যু মুখ। তার জীবনের ব্যাপক ও গুরুত্বপূর্ণ সময় ব্যায় করেছে এই রাজনীতি তে। রানীর চিন্তা চেতনা ছিলো সাধারণ জনগণের পাশে দারানো। বামনা, পাথরঘাটা, বেতাগীর লোক জন এখন তাকে এমপি হিসেবে দেখতে চায়। বর্তমানে রানীর হতাশা না পাওয়া মানুষের পাশে না দারাতে পেরে এখন অসুস্থ হয়ে পরেছে। হোসনেয়ারা রানী বলেছে সে যদি এলাকাবাসীর জন্য কিছু না করতে পেরে যদি তার মৃত্যু হয় তাও তার জন্য অভিশাপ স্বরুপ। সে মানুষের পাশে দাড়িয়ে মানুষের সুখ-দুঃখে জীবনের বাকিটা সময় কাটাতে চায়। প্রথান মন্ত্রীর কাছে আমাদের আবেদন আমরা এলাকাবাসী হোসনেয়ারার মত সংগ্রামী নারী কে এমপি হিসেবে দেখতে চাই।
১৯৯৪ সালের পাথরঘাটার প্রথম মহিলা সম্পাদিকা হোসনেয়ারা রানী। তৎকালিন সময়ে বি এন পি ক্ষমতায়, তখন পাথরঘাটায় কোন মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রী ছিলোনা। সেই সময়ে বিরোধী দলের অত্যাচারে ব্যাপক কষ্টে মাঠে ছিলো হোসনেয়ারা রানী। তিনি এক জন সংগ্রামী ও সাহসী নারী। স্বাধীনতা চলা কালীন সময়ে পাক সেনারা রানীর বাড়ি ঘর পুড়ে ছাড়খার করে দেয়। হোসনেয়ারা রানীর আপন চাচা মুক্তিযোদ্ধার খবর নিতে গেলে,পাকিস্তানি হানাদাররা নির্মমভাবে হত্যা করে আসমত আলী কে। আজও মেলেনি তার কোন বিচার। হোসনেয়ারা রানীর এই রাজনীতির জন্য বিয়ের এক মাসের মাথায় সংসার ভেঙে যায় তারপরে হয়ে ওঠে যুদ্ধে এক বীরাঙ্গনা নারী। এই আওয়ামীলীগ করতে গিয়ে সবার কাছে লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সইতে হয়েছে বারবার, কত বিচ্যুত হয়েছে কখনো সে দলের পিছু ছাড়েনি, শত অপমান অপদস্ত হওয়ার পরেও সে এককভাবে কাজ করে গেছেন। দলের সাথে লেগে থাকায় একপর্যায়ে সে ঢাকা মহানগরের সদস্য পদ লাভ করেন। তখন থেকে শুরু হয় হোসনে আরা রানীর জীবনে আবার নতুন চ্যালেঞ্জ। প্রতিটা সংগ্রাম হরতাল মিছিল পুলিশের নির্মম নির্যাতন, একা নির্বাসে থাকা, তার জীবনের সব ব্যায় করেছে এই রাজনীতিতে। মানুষের কল্যাণে ঝাঁপিয়ে পড়ে এই নেত্রী, সে কখনো কারো চোখের জল দেখতে পারেনি, তাঁর সামর্থ্য অনুযায়ী সে সকলকে সহযোগিতা করেছেন। পাথরঘাটায় এমন কোন মসজিদ-মাদ্রাসা নেই যে খানে সে সাহায্য দেয়নি। সে সর্বক্ষণিক অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ান। হোসনেয়ারা রানী ২০০৩ সালে প্রথম কারাবাসে যায়, কারন সে অয়ামীলীগ সদস্য। তখন ১ মাস পরে সে কারাবাস থেকে মুক্তি পায়, পরে আবারো কারাবাসে যায়, একের পর এক অত্যাচার সহ্য করে এই রানী। আওয়ামীলিগ করার জন্য অত্যাচার ও রিমান্ডে নেয়া হয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তা দেখেছে। এই দলের জন্য সে অনেক অত্যাচার সহ্য করেন। অন এলেভেনের সময় শেখ হাসিনা যখন এরেস্ট হয়, তখন রানীর অত্যচিৎকারে ঘুম ভাঙ্গে সারা বাংলার, চোখের জ্বলে ব্লান হয়ে যায় রানীর বুক, দিশেহারা হয়ে যায় রানী। গ্রেনেট হামলায় গুলিবিদ্ধ হয় এই রানী, হোসনেয়ারা রানী বাবা মায়ের এক মাত্র কন্যা হয়েও ভাগ্য জোটেনি তার মায়ের মৃত্যু মুখ। তার জীবনের ব্যাপক ও গুরুত্বপূর্ণ সময় ব্যায় করেছে এই রাজনীতি তে। রানীর চিন্তা চেতনা ছিলো সাধারণ জনগণের পাশে দারানো। বামনা, পাথরঘাটা, বেতাগীর লোক জন এখন তাকে এমপি হিসেবে দেখতে চায়। বর্তমানে রানীর হতাশা না পাওয়া মানুষের পাশে না দারাতে পেরে এখন অসুস্থ হয়ে পরেছে। হোসনেয়ারা রানী বলেছে সে যদি এলাকাবাসীর জন্য কিছু না করতে পেরে যদি তার মৃত্যু হয় তাও তার জন্য অভিশাপ স্বরুপ। সে মানুষের পাশে দাড়িয়ে মানুষের সুখ-দুঃখে জীবনের বাকিটা সময় কাটাতে চায়। প্রথান মন্ত্রীর কাছে আমাদের আবেদন আমরা এলাকাবাসী হোসনেয়ারার মত সংগ্রামী নারী কে এমপি হিসেবে দেখতে চাই।