সব
facebook apsnews24.com
আইন পেশা ক্যারিয়ার এর উজ্জ্বল ভবিষ্যত ও সম্ভাবনা - APSNews24.Com

আইন পেশা ক্যারিয়ার এর উজ্জ্বল ভবিষ্যত ও সম্ভাবনা

আইন পেশা ক্যারিয়ার এর উজ্জ্বল ভবিষ্যত ও সম্ভাবনা

 এপিএস নিউজ ডেস্ক

মানসিক প্রস্তুতিই হচ্ছে আইন পেশার প্রধান হাতিয়ার। যারা এই মহান পেশায় আসতে চান এবং যাদের স্বপ্ন এই পেশা ঘিরে, তাদের সবার আগে মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই এগোতে হবে। কারণ এই পেশা অন্য সেবামূলক পেশা থেকে কিছুটা ভিন্ন। আইন পেশার শুরুটা একটু চ্যালেঞ্জের, একটু দুর্গম। তাই শুরু থেকে কঠিন পরিশ্রম এবং একাগ্রতা নিয়ে কাজ করার প্রস্তুতি নিতে হবে। তা ছাড়া এখানে আসার আগে আপনাকে ‘রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন’ কথাটার মর্মবাণীও মাথায় রাখতে হবে। রাজ্যের ধৈর্য নিয়ে আপনি বিচারপ্রার্থীদের সমস্যার কথা মন দিয়ে শোনার মানসিকতা রাখতে হবে।

এ পেশার শুরুটা করুন একজন জ্যেষ্ঠ আইনজীবীর সঙ্গে কাজ দিয়ে। প্রথমে আয়-রোজগারের দিকে না তাকিয়ে কাজের প্রতি মনোযোগী হোন। একাডেমিক রেজাল্ট এখানে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ একাডেমিক ফলের চেয়ে আইন পেশায় পেশাজীবনের মেধা, পরিশ্রম ও ধৈর্যই আপনাকে এনে দেবে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। এই পেশার সম্ভাবনাকে উপলব্ধি করেই এগিয়ে যেতে হবে আগামীর সাফল্য পেতে।

বর্তমান বাস্তবতায় চাহিদার কারণে তরুণদের অনেকেই আগ্রহী হচ্ছেন আইন পেশায়। দেশের প্রায় সব সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। আইন পেশা বলতে অনেকেই মনে করেন, আদালতের উকিল, বিচারক কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক; তবে এই পেশার বিস্তৃতি আরো বেশি। এর বাইরেও আরো অনেক ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মাহবুব শুভ’র সঙ্গে কথা বলে বিস্তারিত লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে পরীক্ষার মাধ্যমে সহকারী জজ কিংবা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে ‘সরকারের প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা’ হিসেবে আদালতে যোগ দেওয়ার সুযোগ ছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ রয়েছে

কে পড়তে পারবে
উচ্চ মাধ্যমিক বা এইচএসসি পাস করার পর অনান্য বিষয়ের মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে চার বছর মেয়াদি এলএলবি (সম্মান) ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ আছে। দারুণ ব্যাপার হলো—এ বিষয়ে পড়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনো ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থী হওয়ার প্রয়োজন নেই। বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা বা সমমানের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে এলএলবি (সম্মান) ডিগ্রি নেওয়ার জন্য ভর্তি হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পেশাজীবী অথবা অন্য বিষয়ে অনার্স সম্পন্ন করা ব্যক্তি চাইলে যেকোনো সময় আইন কলেজে ভর্তি হয়ে ২ বছর অথবা ৩ বছর মেয়াদি এলএলবি (পাস) ডিগ্রি অর্জন করতে পারে।

কোথায় পড়বেন
আইন বিষয়ের ব্যাপক চাহিদা থাকায় বাংলাদেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অন্যতম হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি।

এ ছাড়া প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি অন্যতম। এ ছাড়া ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রামসহ দেশের অনেক জেলা ও বিভাগীয় শহরে আইন কলেজে ২ বছর, ৩ বছর মেয়াদি এলএলবি (পাস) ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

যে সব বিষয় পড়ানো হয়
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনটি বিষয়ের যেকোনো একটিতে এলএলবি (সম্মান) ডিগ্রি (৪ বছর মেয়াদি) নেওয়া যায়।

বিষয় তিনটি হলো—(১) আইন  (২) আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা (৩) আল ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ।

আইন বিষয়ে ওপরে বর্ণিত সবগুলো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হলেও আইন ও ভূমি ব্যবস্থপনা বিষয়ে শুধু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।

আল ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ নামে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি বিভাগ রয়েছে। আইন বিষয়ে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থী জুরিসপ্রুডেন্স, সাংবিধানিক আইন, মুসলিম আইন, হিন্দু আইন, চুক্তি আইন, টর্ট আইন, ভূমি আইন, প্রশাসনিক আইন, কম্পানি আইন, বাণিজ্যিক আইন, সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, সাইবার ল, রেজিস্ট্রেশন আইন, পরিবেশ আইন, আয়কর আইন, সুনির্দিষ্ট কার্য-সম্পাদন আইন, ইক্যুইটি ট্রাস্ট, শ্রম আইন, অপরাধ আইন, দেওয়ানি কার্যবিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি, সাক্ষ্য আইন, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইন, আন্তর্জাতিক আইন, মানবাধিকার আইন, ক্রিমিনোলজি, রিয়েল এস্টেট আইন, সমুদ্র আইন, আন্তর্জাতিক সংগঠন, রিফুজি ল ও গুড গভর্নেন্সসহ নানা বিষয়ে আইন সম্পর্কে জানতে পারবে।

আইন ও ভূমি ব্যবস্থপনা বিষয়ে পড়াশোনা করলে তারা প্রচলিত আইনের পাশাপাশি ভূমি আইন সম্পর্কিত কোর্সগুলো বেশি পড়তে হয়। ফলে ভূমি সম্পর্কিত বিভিন্ন সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পেয়ে থাকে।

আল ফিকহ্ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজে বর্তমান  প্রচলিত আইনের পাশাপাশি অতিরিক্ত ইসলামী আইনের বেশ কিছু কোর্স পড়তে হয়। ইসলামী আইন বেশি পড়ার কারণে ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক বিভিন্ন সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ রয়েছে।

ক্যারিয়ার যেখানে হবে

একসময় সাধারণ মানুষের ধারণা ছিল আইন বিষয়ে পড়াশোনা মানেই ওকালতি করা। কথিত ছিল, আইন যে পড়বে সে হবে বটতলার উকিল। কালের পরিক্রমায় মানুষের সেই ধারণার পরিবর্তন এসেছে। আইন বিষয়ে পড়াশোনা করা গ্র্যাজুয়েটদের জন্য এখন যোগ হয়েছে নিত্যনতুন মাত্রা ও সম্ভাবনা। দেশের প্রায় সব সরকারি- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে, আইন কলেজের পাঠদানের মাধ্যমে  শিক্ষকতার মতো মহান পেশায় যোগদানের সুযোগ রয়েছে। আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে আনন্দের সংবাদ হলো বিচার বিভাগের পৃথক্করণ।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে পরীক্ষার মাধ্যমে সহকারী জজ কিংবা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে ‘সরকারের প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা’ হিসেবে আদালতে যোগ দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। একমাত্র আইনের শিক্ষার্থীরা এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে লোভনীয় চাকরি পেতে পারে এবং তাদের জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় পৃথক বেতন কাঠামো, যা যেকোনো সরকারি প্রথম শ্রেণির পদের দেড় গুণ। 

বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে বিসিএস ক্যাডার, নন-ক্যাডারের চাকরি ছাড়াও ব্যাংক, বীমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, স্বায়ত্তশাসিত ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরির ক্ষেত্রে অন্য বিষয়ে স্নাতকদের মতোই আইনের স্নাতকদের সমান সুযোগ রয়েছে।

তবে বিশেষ কিছু পেশা আছে, যেখানে শুধু আইনের স্নাতকরাই কাজ করার সুযোগ পায়। বার কাউন্সিলের অধীনে অ্যাডভোকেটশিপ পরীক্ষার মাধ্যমে নিম্ন আদালত ও বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগ রয়েছে।

এ ছাড়া পদোন্নতির মধ্যমে পরবর্তীতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের জাস্টিস হিসেবে নিয়োগ লাভের সুযোগ রয়েছে।

আয়কর বারের অধীনে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আয়কর আইনজীবী হিসেবে কাজ করতে পারবে। রয়েছে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক সংস্থা যেমন—ইউএনএইচসিআর, ইউএনডিপি, ডাব্লিউএইচও, ইউনিসেফ, আইওএম, আইএলও প্রভৃতিতে চাকরি লাভের সুযোগ। বিভিন্ন বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা, বিভিন্ন দেশের দূতাবাস, বহুজাতিক কম্পানি ও এনজিওতে আছে আইন কর্মকর্তা বা প্যানেল আইনজীবী হিসেবে কাজ করার সুযোগ।

কমিশনড অফিসার পদমর্যাদায় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীতে স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ‘জাজ অ্যাডভোকেট জেনারেল’ হিসেবে যোগ দেওয়া যায়। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘সহকারী সচিব’ হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ আছে।

আদালতে সরকারি আইন কর্মকর্তা বা পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি/জিপি) হিসেবে নিয়োগ হয়। বিদেশে ইমিগ্রেশন কেস অফিসার বা ল অফিসার হিসেবে কাজ করেন অনেকে। আইনি পরামর্শক বা উপদেষ্টা হিসেবেও ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। তা ছাড়া মানবাধিকার কিংবা নারী ও শিশু অধিকার নিয়ে কেউ কাজ করতে চাইলে সেরা প্ল্যাটফর্ম হবে আইনপাঠ।

কেউ যদি একটু ব্যতিক্রম কোনো ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হতে চান, চলচ্চিত্রশিল্পে আইন পরামর্শক বা কোর্ট রুম বিষয়ক চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যকারও হতে পারেন।

আইনের বিষয়গুলো গল্পচ্ছলে লিখে হতে পারেন বিখ্যাত ঔপন্যাসিক জন গ্রিশামের মতো লেখকও। এ ছাড়া আইন বিষয়ে পড়াশোনা করে কারোর গবেষণার প্রতি ঝোঁক থাকলে গবেষক হওয়ারও সুযোগ আছে।

ব্যারিস্টার হতে পারবেন
ব্যারিস্টার শব্দটি শুনলেই অনেকেরই ইচ্ছা হয় ব্যারিস্টার হওয়ার। ব্যারিস্টার হওয়ার জন্য বাংলাদেশের স্বীকৃত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় অথবা আন্তর্জাতিক সংস্থা যেমন—সার্ক, কমনওয়েলথ, আইডিবি, ব্রিটিশ কাউন্সিল, আগা খান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট থেকে স্কলারশিপ নিয়ে লন্ডনে ব্রিটিশ কাউন্সিলে বার-অ্যাট-ল ডিগ্রি নিতে হবে। তারপর ব্যারিস্টারি করতে হলে লন্ডন বার কাউন্সিলের সনদ নিতে হবে। আমাদের দেশে ব্রিটিশ স্কুল অব ল, লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ, ভূঁইয়া একাডেমি, নিউ ক্যাসেল ল একাডেমি এই চারটি টিউশন সার্ভিস প্রভাইডার বার-অ্যাট-ল পড়ালেখার বিষয়ে সহযোগিতা করে থাকে। বার-অ্যাট-ল কোর্সটি ইংল্যান্ডের চারটি ইন’স-এর যেকোনো একটি থেকে করতে হয়। অর্থাৎ লিন্কনস্ ইন, গ্রেইস ইন, ইনার টেম্পল ও মিডল টেম্পল এই চারটি ইন’স-এর মধ্যে যেকোনো একটি বেছে নিতে হবে।

উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে বিদেশে
আইনশাস্ত্র অনেক বিস্তৃত বিষয়। আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য বিদেশে উচ্চশিক্ষার অবারিত সুযোগ রয়েছে। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে রয়েছে এলএলবি, এমফিল ও পিএইচডি করার অবারিত সুযোগ। ইউরোপের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনটেলেকচ্যুয়াল প্রপার্টি, বিজনেস ল, সমুদ্র আইন, সাইবার ক্রাইম, পরিবেশ আইন ইত্যাদি বিষয়ে এমএস করার সুযোগ রয়েছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ অনলাইন। তথ্য সূত্রঃ কালের কন্ঠ ও সমকাল।

এপিএস/১৩মে/পিটিআই

আপনার মতামত লিখুন :

৪৪তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, পাশ করেছেন ১১ হাজার ৭৩২

৪৪তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, পাশ করেছেন ১১ হাজার ৭৩২

দু:খের ঘরের সুখপাখিও চলে গেল ওপারে

দু:খের ঘরের সুখপাখিও চলে গেল ওপারে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জিয়া রহমানের ইন্তেকাল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জিয়া রহমানের ইন্তেকাল

অবন্তিকার মায়ের আহাজারি-মেয়ে আমার বিচারক হতে চেয়েছিল

অবন্তিকার মায়ের আহাজারি-মেয়ে আমার বিচারক হতে চেয়েছিল

জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা, রাতভর ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ

জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা, রাতভর ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ

ঢাকা কলেজ’৯০ এর কমিটি গঠন: সভাপতি সজীব, সাধারণ সম্পাদক রুপন।

ঢাকা কলেজ’৯০ এর কমিটি গঠন: সভাপতি সজীব, সাধারণ সম্পাদক রুপন।

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার: ApsNews24.Com (২০১২-২০২০)

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
০১৬২৫৪৬১৮৭৬

editor@apsnews24.com, info@apsnews24.com
Developed By Feroj