মিজানুর রহমান খানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন। পৃথক শোক বার্তায় ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সংগঠন ডিক্যাবের তরফে মিজানুর রহমান খানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়। মিজানুর রহমান খানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে মিজানুর রহমান খানের ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। স্বাধীন সাংবাদিকতার মহান ব্রতকে সামনে রেখে তিনি নিরলস কাজ করেছেন, সেটি তার সতীর্থরা শ্রদ্ধার সাথে মনে রাখবেন বলে ।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের এই দুঃসময়ে তার মৃত্যু এক বিশাল ক্ষতি।
বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী শোক বার্তায় বলেন, মিজানুর রহমান খান ছিলেন সাহসী সাংবাদিকতার প্রতীক। তার মৃত্যুতে গণমাধ্যম জগতে এক অপূরনীয় ক্ষতি। তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ শোকবার্তায় বলেন, বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে সাংবাদিকতার পাশাপাশি মেধাবী মিজানুর রহমান খানের রচিত গ্রন্থগুলো মানুষকে সংবিধান ও সরকার সম্পর্কে জানতে আগ্রহী করেছে। মিজানুর রহমান খান তার সাবলীল, বিশ্লেষণী লেখনী ও কথনের মাঝে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি গণমাধ্যমে পাঠানো শোক বার্তায় মিজানুর রহমান খানের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
শোক বার্তায় মন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকতায় অনন্য মেধা ও প্রজ্ঞার স্বাক্ষর রাখা মিজানুর রহমান খানের মৃত্যু সাংবাদিকতা জগতের অপূরণীয় ক্ষতি। সাবলীল ও বিশ্লেষণধর্মী লেখনীর কারণে তিনি দীর্ঘকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবেন