ইব্রাহিম খলিল
১. বিচারক সল্পতা।
প্রতিটি আদালতে বিচারক না থাকা।
প্রতিটি উপজেলার জন্য নু্ন্যতম ২ জন সিভিল জজ এবং ২ জন ম্যাজিস্ট্রেট থাকা প্রয়োজন।
২. বিচারকের ব্যক্তিগত স্টোনো / কম্পিউটার অপারেটর না থাকা।
৩. নিম্ন আদালতে ডিজিটাল কজলিস্ট এবং ডিজিটাল ডিসপ্লে না থাকা।
আদালতের পুরো কার্যক্রম অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করা দরকার।
৪. এস এম এস, ইমেইল বা ফোন কল এর মাধ্যমে বাদী বা বিবাদী বা সাক্ষীকে সমন জারির ব্যবস্থা না থাকা।
সনাতন পদ্ধতির শত শত বছর পুরানো সামন জারির কারণে সঠিকভাবে সমন জারি না হওয়া। সমন জারীতেই বছরের পর বছর লেগে যাওয়া ।
৪. আদালাতের রুম সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল থাকা
৫. ডিজিটাল ডিসপ্লে না থাকা।
৬. শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম এবং সাউন্ড সিস্টেম না থাকা।
৭. পেশকার , নাজির, সেরেস্তাদার সহ আদালতের কর্মচারীদের যথাযথ প্রশিক্ষণ না থাকা।
৮. আইনজীবীদের প্রফেশনের প্রতি সদয় হওয়া এবং ক্লায়েন্টদের প্রতি মানবিক হওয়া।
৯. বারবার সময় আবেদনের প্রার্থনা যাতে মঞ্জুর না হয় সেই জাতীয় বিধান আইনে সংযোজন করা।
১০. বিকল্পভাবে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য আইনজীবীদের মনোভাব সহায়ক হওয়া।
১১. দেশের প্রতিটি নাগরিককে বাধ্যতামূলক জন্ম নিবন্ধন জন্ম সনদ বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং জাতীয় পরিচয় পত্র / জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং মোবাইল নাম্বার মামলায় উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক করা।
১২. 15 থেকে 25 বছর বয়সীদের জন্য কিশোর আদালত চালু করা এবং নতুন নতুন বিচারক নিয়োগ করা।
১৩. আইনের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই আদালতের স্টাফ নিয়োগের ব্যবস্থা করা এবং তাদেরকে নন-ক্যাডার কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করা।
১৪. সরকারি কৌঁসুলি হিসেবে নিয়োগের জন্য পরীক্ষার ব্যবস্থা করা এবং তাদেরকে স্থায়ীভাবে চাকরিতে বহাল রাখা। এবং নন ক্যাডার গেজেটেড কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা।
লেখকঃ ইব্রাহীম খলীল, আইনী পাঠশালা ফেসবুক পোস্টদাতা।