সব
facebook apsnews24.com
ভোগব্যয় বাড়ানোর স্পষ্ট নির্দেশনা থাকছে না - APSNews24.Com

ভোগব্যয় বাড়ানোর স্পষ্ট নির্দেশনা থাকছে না

ভোগব্যয় বাড়ানোর স্পষ্ট নির্দেশনা থাকছে না

করোনাকালীন জীবন ও জীবিকার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হলেও কার্যত নতুন বাজেটটি গতানুগতিক বাজেট হচ্ছে। করোনার মধ্যে চলতি বছরের বাজেট বাস্তবায়নে ব্যর্থতার বিষয়টি আমলে না নিয়েই তৈরি করা হয়েছে আগামী বছরের বাজেট প্রস্তাব। যা আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হবে।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, ৬ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকার ব্যয় পরিকল্পনায় করোনার ক্ষতি মোকাবিলায় যে পরিমাণ আর্থিক বরাদ্দ এবং পদক্ষেপের প্রয়োজন ছিল তার যথাযথ প্রতিফলন থাকছে না। কর্মসংস্থান একটি বড় বিষয় হলেও সেটি কম গুরুত্ব পেয়েছে। বরং আগের মতোই প্রণোদনার ফিরিস্তি রয়েছে। যে প্রণোদনার নামে গোষ্ঠী বিশেষ ব্যবসায়ীকে স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়া হয়েছে। কর্মসংস্থানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাত ছিল গুরুত্বহীন। একইভাবে ক্রেতাস্বার্থ রক্ষায়ও কার্যকর পদক্ষেপের ঘোষণা থাকছে না। সূত্রমতে, শুধু উত্পাদকদের আর্থিক সহায়তা দিলে হবে না-বরং ক্রেতাদের হাতেও নগদ টাকার সংস্থান থাকতে হবে। ভোগব্যয় না বাড়ালেও ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপির প্রত্যাশাও পূরণ হবে না।

বিশ্বজুড়ে করোনাকালীন সময়ে ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার হাতেই নগদ টাকা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ব্যতিক্রম বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ভোক্তাশ্রেণি রয়ে গেছে উপেক্ষিত। ফলে ব্যবসায়ীরাও বলছেন, পণ্য উত্পাদনে সহায়তা দিলেই হবে না। বরং ঐ পণ্য কিনতে ক্রেতার হাতে পর্যাপ্ত অর্থ থাকতে হবে। সেই নিশ্চয়তা যদি না থাকে, তাহলে বাজেট বাস্তবায়ন নিয়ে শুরুতেই সংশয় অমূলক হবে না। অর্থনীতিবিদরাও বলেছেন, শুধু সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর কথা বলে সংখ্যা বাড়িয়ে বা ভাতা বাড়িয়ে লাভ হবে না। বরং সামগ্রিক ভোগব্যয় বাড়াতে হবে। অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন, ক্রেতার হাতে নগদ অর্থ সরবরাহ বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টিও ভাবতে হবে। খাদ্য সহায়তা এবং আর্থিক সহায়তা—দুটো নিশ্চিত করতে পারলেই কেবল জীবন-জীবিকার বাজেট হবে। এতে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী তাদের উত্পাদনশীলতা দেখাতে সক্ষম হবে।

এসএমই ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আলি জামান বলেন, জনসাধারণের ক্রয়-ক্ষমতা অস্বাভাবিক কমে গেছে। এ অবস্থায় যা শোনা যাচ্ছে তাতে পাইকারি খুচরা ব্যবসার ওপর আরোপিত ভ্যাটের চাপে ট্রেডিং খাত আরো বিপর্যস্ত হবে।

অর্থনীতিবিদ রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীরের মতে, ভাইরাসের প্রকোপের অনিশ্চয়তাকে আমলে না নেওয়ার কারণেই অর্থনীতি সংকুচিত হয়েছে। উন্নত দেশগুলোতে মোট দেশজ উত্পাদনের প্রায় ১০ শতাংশ প্রণোদনাসহ অন্যান্য মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়েছে। এসব কার্যক্রমে রাজস্ব ও মুদ্রানীতি উভয়কে ব্যবহার করা হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার ঘাটতির কারণে ঘোষিত ঋণভিত্তিক প্রণোদনায় অধিকাংশ মানুষের কর্ম নিয়োজনকারী খাতগুলো বঞ্চিত থেকে গেছে।

অর্থনীতিবিদদের মতে, স্বাস্থ্য খাতের বাজেটে এবারে বরাদ্দ বাড়ালেও ব্যয় সক্ষমতার প্রমাণ মেলেনি। নতুন বছরের বাজেটেও এখাতে বরাদ্দ বাড়ছে। স্বাস্থ্য খাতে প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকার বেশি বরাদ্দের ঘোষণা আসতে পারে। তবে টিকার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ দিয়ে তারা বলেন, দ্রুততার সঙ্গে টিকা নিশ্চিত করে মানুষকে কর্মমুখী করতে পারাটাই হবে অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।

সূত্রমতে, প্রস্তাবিত বাজেটে প্রণোদনাসহ করোনা মোকাবিলায় নেওয়া নানা পদক্ষেপের ফিরিস্তি উল্লেখ করা হচ্ছে। যদিও প্রণোদনার অর্থছাড় নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়ে গেছে। প্রণোদনা বা স্টিমুলাস প্যাকেজে শর্তের কারণেও অনেকে সুবিধা প্রাপ্তির যোগ্য হননি। এসব শর্ত দিয়ে বরং গোষ্ঠীবিশেষকেই সুবিধা দেওয়া হয়েছে—এমন অভিযোগও উঠেছে। প্যাকেজের টাকা নিয়ে বরং ব্যাংকগুলো নিজেদের আর্থিক অবস্থান সুসংহত করেছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা ব্যাংকের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও টাকা পাননি। এতে আটকে গেছে ব্যাংকের অর্থায়নকৃত প্রকল্পও। জ্বালানি সংকট, ডলারের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা সমস্যা তো রয়েছেই। উদ্যোক্তারা বলছেন, এখনকার সংকটে থাকা শিল্পকারখানাগুলো কিংবা স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্য রয়েছে তা বাস্তবায়ন হবে কীভাবে? অর্থনীতিবিদদের মতে, ভ্যাট-ট্যাক্স যেখান থেকে আদায় হয়, সেই ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা সংকটাপন্ন। তাহলে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হবে কীভাবে—সে প্রশ্ন থেকেই যায়।

সংশোধিত বাজেটও বাস্তবায়নের রেকর্ড নেই

গত এক দশকে ২০১০-১১ অর্থবছরেই বাজেটের বাস্তবায়ন তুলনামূলক বেড়েছে। কিন্তু শতভাগ হয়নি। সরকারি হিসাবেই গত ১০ বছরের সংশোধিত বাজেট বাস্তবায়নের হার গড়ে ৭০ শতাংশের কম হয়েছে। যদিও এর গুণগত ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ২০১০-১১ অর্থবছরে ১ লাখ ৩২ হাজার ১৭০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়। অর্থবছর শেষে বাজেট বাস্তবায়ন হয়েছে ৯৭ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। বাজেটের খরচের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ লাখ ২৮ হাজার কোটি টাকা। ২০১১-১২ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ১ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা। অর্থবছর শেষে ব্যয় করা অর্থের পরিমাণ ১ লাখ ৫২ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা। বাস্তবায়নের হার ৯৩ দশমিক ১৮ শতাংশ। ২০১২-১৩ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ১ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছর শেষে ব্যয় হয় ১ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকা। ২০১২-১৩ অর্থবছরে বাজেট বাস্তবায়নের হার ৯০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে প্রথমবারের মতো বাজেটের আকার ২ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা হয়। বছর শেষে মোট বাজেটের মধ্যে ব্যয় হয় ১ লাখ ৮৮ হাজার কোটি টাকা। বাজেট বাস্তবায়নের হার ৮৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাজেট ঘোষণা করা হয় ২ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। বাস্তবায়ন করা হয় ২ লাখ ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছর শেষে বাজেট বাস্তবায়নের হার ৮১ দশমিক ৫৯ শতাংশ। আর ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়। পরে তা কমিয়ে ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা নির্ধারণ করলেও শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়েছে ২ লাখ ৩১ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা। বাজেট বাস্তবায়নের হার ৭৮ দশমিক ৫০ শতাংশ। অন্য দিকে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাজেট আকার ছিল ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। বছর শেষে বাজেট বাস্তবায়ন হয়েছে ৭৬ শতাংশ। ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটের আকার ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে ২৮ হাজার ৭৭১ কোটি টাকা কাটছাঁট করা হয়। বছর শেষে বাজেট বাস্তবায়নের হার দাঁড়ায় ৭০ শতাংশের কিছু বেশি। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাজেটের আকার ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়। সংশোধিত বাজেটে এর আকার দাঁড়ায় ৪ লাখ ৪২ হাজার ৫৪১ কোটি টাকা। প্রকৃত বাস্তবায়ন হয় ৩ লাখ ৯১ হাজার ৬৯০ কোটি টাকা। বাস্তবায়নের হার ৮৯ শতাংশের কম। ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বাজেট পেশ করা হয়েছিল গত ১৩ জুন ২০১৯। ২১ হাজার ৬১৪ কোটি টাকা কমিয়ে সংশোধিত বাজেট ঠিক করা হয় ৫ লাখ ১ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা। করোনার প্রভাবে বাস্তবায়ন দেখানো হয়েছে ৭০ শতাংশের কম। চলতি ২০২০-২১ বছরের মূল বাজেট ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার। গত ৯ মাসে উন্নয়ন বাজেট সংশোধনের পরও ৪২ শতাংশ বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। করোনার ঢেউয়ে সংশোধিত ব্যয় কাঠামোর বাস্তবায়নও হচ্ছে না। উপরন্তু গত কয়েক বছর ধরে প্রত্যাশিত হারে আয়ও বাড়ছে না। রাজস্ব খাতে নানা বিশৃঙ্খলার কারণে আয় কমেছে। যদিও পরোক্ষ করের চাপে পড়েছে সাধারণ ভোক্তারা।

উন্নয়ন বরাদ্দের অংশ কমে যাচ্ছে

প্রতি বছর বাজেটের আকার বাড়লেও এতে উন্নয়ন বরাদ্দের অংশ কমে যাচ্ছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মোট বাজেটের ৫৫ থেকে ৬০ শতাংশ উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ থাকত। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যে বাজেট উপস্থান হয়েছে তাতে উন্নয়ন কর্মসূচিতে মোট ব্যয়ের এক-তৃতীয়াংশেরও কম বরাদ্দ থাকছে। অর্থাত্ সরকারি বেতন-ভাতা, সুদ পরিশোধ, ভর্তুকির মতো খাতগুলোতে ব্যয়ের বড় অংশ চলে যাচ্ছে। বাজেট ঘাটতির যে আকার নির্ধারণ করা হয় সেটি বিগত বছরগুলোতে মোট দেশজ উত্পাদনের (জিডিপি) হিসাবে ৫ শতাংশের মধ্যেই বেঁধে রাখা সম্ভব হতো। কিন্তু করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর বাজেট ঘাটতি এখন ৬ শতাংশের ওপরে রেখেই হিসাব কষতে হচ্ছে। গত বছর করোনার প্রকোপ শুরুর পর থেকেই ঘাটতি বড় হবে এমনটি ধরেই বাজেট ঘোষণা করা হয়েছিল।

সংসদে বাজেট পেশ আজ

‘জীবন-জীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ’ শিরোনামে আজ জাতীয় সংসদে আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের তৃতীয় বাজেট এটি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি তৃতীয় বাজেট। দুপুর ৩টায় বাজেট বক্তৃতা শুরু করবেন তিনি। এবারের বাজেটে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে প্রাধিকার পাবে এমনটি উল্লেখ করেছে অর্থমন্ত্রণালয়।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রথম বাজেট ঘোষণা করেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭২ সালের ৩০ জুন ঘোষণা করা সেই বাজেটের আকার ছিল মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকা। দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশের ৫০তম বাজেট নিয়ে আসছেন আ হ ম মুস্তফা কামাল। যার আকার দাঁড়াচ্ছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। অর্থাত্ স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের বাজেটের আকার বেড়েছে ৭৬৭ গুণ।

এ পর্যন্ত সর্বমোট ৪৯টি বাজেট উত্থাপন করেছেন ১২ জন ব্যক্তি। তাদের মধ্যে একজন রাষ্ট্রপতি, ৯ জন অর্থমন্ত্রী ও দুজন অর্থ উপদেষ্টা। ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বেশি ১২টি করে বাজেট উত্থাপন করেছেন প্রয়াত এম সাইফুর রহমান এবং আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর মধ্যে আবুল মাল আবদুল মুহিত আওয়ামী লীগের হয়ে রেকর্ড টানা ১০টি বাজেট উপস্থাপন করেন।

ওয়েবসাইটে বাজেট তথ্য

অর্থমন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বাজেটকে অধিকতর অংশগ্রহণমূলক করার লক্ষ্যে অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইট www.mof.gov.bd-এ বাজেটের সব তথ্যাদি ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পাঠ ও ডাউনলোড করতে পারবে। সেইসঙ্গে দেশ বা বিদেশ থেকে ঐ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফিডব্যাক ফরম পূরণ করে বাজেট সম্পর্কে মতামত ও সুপারিশ পাঠাতে পারবে। প্রাপ্ত সব মতামত ও সুপারিশ বিবেচনা করা হবে বলে অর্থমন্ত্রণালয় জানিয়েছে। জাতীয় সংসদ কর্তৃক বাজেট অনুমোদনের সময়ে ও পরে তা কার্যকর করা হবে। ব্যাপকভিত্তিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে https://nbr.gov.bd, https://plandiv.gov.bd, https://imed.gov.bd, https://www.dpp.gov.bd, https://pmo.gov.bd সরকারি ওয়েবসাইট লিংকের ঠিকানাগুলোতেও বাজেট সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যাবে। প্রতি বারের মতো বাজেট উপস্থাপনের পর দিন সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হবে। করোনার এই সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ৪ জুন শুক্রবার বেলা ৩টায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট-উত্তর সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।

আপনার মতামত লিখুন :

যাবতীয় নিত্যপণ্যের মূল্য ধার্য্য করে দেবে সরকার : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

যাবতীয় নিত্যপণ্যের মূল্য ধার্য্য করে দেবে সরকার : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

২৪-২৬ জুন পদ্মা সেতুর সঙ্গে সংযুক্ত মহাসড়কে ট্রাক চলাচল বন্ধ-ডিএমপি

২৪-২৬ জুন পদ্মা সেতুর সঙ্গে সংযুক্ত মহাসড়কে ট্রাক চলাচল বন্ধ-ডিএমপি

চালের আমদানি শুল্ক ১০% কমাল সরকার

চালের আমদানি শুল্ক ১০% কমাল সরকার

শ্রমজীবী মানুষের সাথে খেয়ালিপনা বন্ধ করুন : কৃষক-শ্রমিক মুক্তি আন্দোলন

শ্রমজীবী মানুষের সাথে খেয়ালিপনা বন্ধ করুন : কৃষক-শ্রমিক মুক্তি আন্দোলন

হিলি সীমান্ত দিয়ে ভারতে ইলিশ পাচার!

হিলি সীমান্ত দিয়ে ভারতে ইলিশ পাচার!

আর্থিক সংকটে সিলেটে চামড়া ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

আর্থিক সংকটে সিলেটে চামড়া ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার: ApsNews24.Com (২০১২-২০২০)

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
০১৬২৫৪৬১৮৭৬

editor@apsnews24.com, info@apsnews24.com
Developed By Feroj