১০টি আন্তর্জাতিক গবেষণা পর্যালোচনা করে গবেষকেরা বলেছেন, চেয়ারে এবং সোফায় দীর্ঘক্ষণ বসে বসে কাজ করলে শারীরিক অসুস্থতা বাড়ে।
প্রতিদিন সাড়ে সাত ঘণ্টা থেকে ৯ ঘণ্টা করে কাজ করলে ধীরে ধীরে বেড়ে যায় মৃত্যুর সম্ভাবনা। এই শঙ্কা আরও বেড়ে যায় সাড়ে ৯ ঘণ্টা করে কাজ করলে।
যারা দিনে ১২ ঘণ্টা করে কাজ করেন তাদের মৃত্যুঝুঁকি সাড়ে সাত ঘণ্টা কাজ করাদের থেকে আবার তিনগুণ বেশি।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, লকডাউনের সময় মানুষের বসে কাজ করার সময়কাল বেড়েছে।
হাঁটুর ওপর ভর দিয়ে বসে কিংবা সমান্তরাল ফ্লোরে কাজ করলে পেশির ব্যবহারের মাত্রা অনেক কমে যায়।
গবেষণা দলের প্রধান শার্লট এডওয়ার্ডসন দ্য সানকে বলেন, যারা বসে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করেন ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তাদের প্রতিদিন ৩০ থেকে ৭৫ মিনিটের মতো জোরালো ব্যায়াম করা উচিত।
‘আমরা জানি অনেকে এত সময় ধরে ব্যায়াম করতে পারেন না। এমনটি হলে কাজের মাঝে বিরতি নেয়া উচিত। অফিসে কিছুক্ষণ সময় নিয়ে হেঁটে বেড়ানো উচিত।’
দিনে গড়ে সাড়ে সাত ঘণ্টা বসে কাজ করলে তরুণদের মৃত্যুঝুঁকি বাড়ে বলে জানিয়েছেন ব্রিটেনের লেস্টার ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা।
১০টি আন্তর্জাতিক গবেষণা পর্যালোচনা করে গবেষকেরা বলেছেন, চেয়ারে এবং সোফায় দীর্ঘক্ষণ বসে বসে কাজ করলে শারীরিক অসুস্থতা বাড়ে।
প্রতিদিন সাড়ে সাত ঘণ্টা থেকে ৯ ঘণ্টা করে কাজ করলে ধীরে ধীরে বেড়ে যায় মৃত্যুর সম্ভাবনা। এই শঙ্কা আরও বেড়ে যায় সাড়ে ৯ ঘণ্টা করে কাজ করলে।
যারা দিনে ১২ ঘণ্টা করে কাজ করেন তাদের মৃত্যুঝুঁকি সাড়ে সাত ঘণ্টা কাজ করাদের থেকে আবার তিনগুণ বেশি।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, লকডাউনের সময় মানুষের বসে কাজ করার সময়কাল বেড়েছে।
হাঁটুর ওপর ভর দিয়ে বসে কিংবা সমান্তরাল ফ্লোরে কাজ করলে পেশির ব্যবহারের মাত্রা অনেক কমে যায়।
গবেষণা দলের প্রধান শার্লট এডওয়ার্ডসন দ্য সানকে বলেন, যারা বসে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করেন ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তাদের প্রতিদিন ৩০ থেকে ৭৫ মিনিটের মতো জোরালো ব্যায়াম করা উচিত।
‘আমরা জানি অনেকে এত সময় ধরে ব্যায়াম করতে পারেন না। এমনটি হলে কাজের মাঝে বিরতি নেয়া উচিত। অফিসে কিছুক্ষণ সময় নিয়ে হেঁটে বেড়ানো উচিত।’