স্টাফ রিপোর্টারঃ বিশ্ববাজারে পতনের মুখে পড়েছে সোনার দাম। চলতি মাসের শুরুতে অল্প ওঠানামার মধ্যে থাকলেও গত মাসের আগস্টে বড় ব্যবধানে সোনার দামে পতন শুরু হয়।
রোববার বিকেলে বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স সোনা বিক্রি হয় ১৯৪০ দশমিক ৪৩ ডলারে। যা শনিবারের চেয়ে এক ডলার কম। এর আগে ৯ সেপ্টেম্বর প্রতি আউন্স সোনার সবশেষ দাম ছিল ১৯৪৬ দশমিক ৫৬ ডলার। ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ দশমিক ২৩ ডলারে থামে সোনার লেনদেন। দরপতনের ধারা অব্যাহত থাকে ১১ সেপ্টেম্বরও। আগের দিনের চেয়ে প্রতি আউন্স সোনা দাম কমে ৩.৭২ ডলার; দিন শেষ হয় ১৯৪১ দশমিক ৫০ ডলারে। ১২ সেপ্টেম্বর আরেক দফা দরপতনে প্রতি আউন্স সোনার দাম নামে ১৯৩৯ দশমিক ৩৬ ডলারে।
বিশ্ববাজারে সোনার ধারাবাহিক দরপতনের কারণ হিসেবে আন্তর্জাতিক বাজার বিশ্লেষকরা ডলারের দুর্বল অবস্থান ও করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কারের অগ্রগতিকে চিহ্নিত করছেন।
এদিকে গত ৯ সেপ্টেম্বর দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির (বাজুস)। নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে, ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৪ হাজার ৮ টাকা। বুধবার পর্যন্ত এই মানের সোনার বাজার দর ছিল ৭২ হাজার ২৫৮ টাকা। ভরিতে দাম বেড়েছে ১ হাজার ৭৫০ টাকা।
২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ধরা হয়েছে ৭০ হাজার ৮৫৮ টাকা। একই ভাবে ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম পড়বে ৬২ হাজার ১১০ টাকা। সনাতন পদ্ধতিতে সোনা প্রতি ভরির দাম ধরা হয়েছে ৫১ হাজার ৭৮৮ টাকা।
রোববার বিকেলে বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স সোনা বিক্রি হয় ১৯৪০ দশমিক ৪৩ ডলারে। যা শনিবারের চেয়ে এক ডলার কম। এর আগে ৯ সেপ্টেম্বর প্রতি আউন্স সোনার সবশেষ দাম ছিল ১৯৪৬ দশমিক ৫৬ ডলার। ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ দশমিক ২৩ ডলারে থামে সোনার লেনদেন। দরপতনের ধারা অব্যাহত থাকে ১১ সেপ্টেম্বরও। আগের দিনের চেয়ে প্রতি আউন্স সোনা দাম কমে ৩.৭২ ডলার; দিন শেষ হয় ১৯৪১ দশমিক ৫০ ডলারে। ১২ সেপ্টেম্বর আরেক দফা দরপতনে প্রতি আউন্স সোনার দাম নামে ১৯৩৯ দশমিক ৩৬ ডলারে।