হারুনর রশিদ,কক্সবাজার প্রতিনিধি। কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের মোহরা কাটার পূর্বপাশে অবৈধভাবে পাহাড় কাটার মহোৎসব চলছে বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ইতিমধ্যে শিরোনাম হয়েছে। নড়ে-চড়ে বসে বনবিভাগ, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্লা বাহিনী। ফলে পাহাড় কেটে ঘর নিমার্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
নদী ভাঙন এলাকার মানুষ পরিবার পরিজন নিয়ে নিজেরা সমতল করে উক্ত এলাকার পাহাড় কেটে ঘর নির্মাণ করে আসলেও এক শ্রেনীর কু-চক্র মহল একজন নিঃস্বার্থ সমাজকর্মী ফিরোজ খানের নাম ব্যবহার করে তাকে ফাঁসাতে উঠে পড়ে লেগেছে বলে অনুসন্ধানে জানাগেছে। পাহাড় কাটার বিষয়ে তিনি জড়িত নাই বলেও জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অনেকে মনে করেন ফিরোজ খাঁনের জনপ্রিয়তাকে সয্য করতে না পেরে প্রতিপক্ষের লোকজন তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপ্রপচার চালিয়ে আসছে বিভিন্ন সময়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন ফিরোজ খান অতীতে দস্যুতা জীবন কাটালেও ২/৩ বছরের মধ্যে তার চলাফেরায় এসেছে চমৎকার পরিবর্তন।ছেড়ে দিয়েছে অসমাজিক কার্যক্রম। অন্ধকার জগৎ ছেড়ে আলোর পথে জীবন যাপন শুরু করেছে। ফলে ফিরোজ খান সমাজের প্রতিটি শ্রেণীর মানুষের কাছে একজন আদর্শ ও ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তিত্ব হিসাবে ইতিমধ্যে জায়গা করে নিয়েছেন। যে কাজ স্থানীয় জনপ্রতিনিধির ধারা সম্ভাব নয়। সেসব শালিসের বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি মাধ্যমে নিজে সমাধান দেন। ফলে সাধারণ মানুষ ন্যায় বিচারের আশায় তার কাছে ধর্ণা দিয়ে আসছেন। সাদাসিদে জীবন যাপন শুরু করলেও স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল ফিরোজকে স্বাভাবিক জীবন-যাপন করতে দিচ্ছেনা। ব্যক্তিস্বার্থের রোষানল, ষড়যন্ত্র ও প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন তিনি।
মহেশখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা সুলতানুল আলম চৌধুরী বলেন, পাহাড় কাটার বিষয়টি আমার নজরে থাকায় পাহাড় কর্তন বন্ধ করতে কয়েকবার অভিযান করা হয়েছে। এখন পাহাড় কাটা বন্ধ রয়েছে। তবে পাহাড়ে কাটার সাথে একাধিক লোক জড়িত থাকতে পারে। জড়িতদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান রেঞ্জ কর্মকর্তা। ছবিরক্যাপশন– সমাজসেবক ফিরোজ খান।