বিবিসি জানায়, টিকার ভেতরে স্যালাইন এবং পানি ঢুকিয়ে দিত চক্রটি। এমন ভেজাল টিকা মানুষের কাছে বিক্রি করত তারা। এমনকি দেশের বাইরেও পাচার করে।
টিকার প্যাকেজিংয়ের ডিজাইন নিয়ে গবেষণার সময় কং নামে এক ব্যক্তিকে শনাক্ত করে কর্তৃপক্ষ। সেসময় ৫৮ হাজারেরও বেশি ভেজাল টিকা বানানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল সে। তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় নিরাপত্তা বাহিনী।
ইতিমধ্যে দেশের বাইরে এক ব্যাচ ভেজাল টিকা পাচার করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে কোন দেশে সেগুলো পাঠানো হয়েছি সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
টিকা নিয়ে প্রতারণা রুখতে বেইজিংয়ের কঠোর অবস্থান নেয়। বেশ কয়েকটি অভিযান চালিয়ে কংসহ এখন পর্যন্ত ৭০জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২০টির বেশি মামলায় এসব ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বছরের শেষের দিকে এসব মামলা হয়।
আদালত সূত্রে জানা যাচ্ছে, কং ও তার চক্র মিলে ২০ লাখ ৭৮ হাজার ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১৭ কোটির বেশি) আয় করে নিয়েছে।
গত আগস্ট থেকে সিরিঞ্জের ভেতরে স্যালাইন ও পানি ঢুকিয়ে এ জালিয়াতি শুরু করে তারা।
৬০০ ভেজাল টিকার একটি ব্যাচ গত নভেম্বরে হংকংয়ে পাঠায় চক্রটি। আন্তর্জাতিক চ্যানেলের মাধ্যমে প্রকৃত প্রস্তুতকারীদের বানানো এসব টিকা পাওয়া গেছে বলে সেগুলো বিক্রি করা হয়।
অন্য মামলায় দেখা গেছে, হাসপাতালগুলোতে স্বল্প দামে এসব ভেজাল টিকা বিক্রি করা হয়েছে। অনেকে নিজেই টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে দেয়। গ্রাম্য ডাক্তাররা গ্রামে গ্রামে গিয়ে মানুষকে এসব ভেজাল টিকা দেয়।
চীনের সর্বোচ্চ প্রসিকিউটিং বডি স্থানীয় সংস্থাগুলোকে আহ্বান করেন, তারা যেন টিকা নিয়ে এমন জালিয়াতি বন্ধে পুলিশকে সহযোগিতা করে।
চীনে ভেজাল টিকা বিক্রি করে কোটি কোটি অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে একটি চক্র। পুরো জালিয়াতির মূল হোতাকে গ্রেপ্তার করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
বিবিসি জানায়, টিকার ভেতরে স্যালাইন এবং পানি ঢুকিয়ে দিত চক্রটি। এমন ভেজাল টিকা মানুষের কাছে বিক্রি করত তারা। এমনকি দেশের বাইরেও পাচার করে।
টিকার প্যাকেজিংয়ের ডিজাইন নিয়ে গবেষণার সময় কং নামে এক ব্যক্তিকে শনাক্ত করে কর্তৃপক্ষ। সেসময় ৫৮ হাজারেরও বেশি ভেজাল টিকা বানানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল সে। তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় নিরাপত্তা বাহিনী।
ইতিমধ্যে দেশের বাইরে এক ব্যাচ ভেজাল টিকা পাচার করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে কোন দেশে সেগুলো পাঠানো হয়েছি সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
টিকা নিয়ে প্রতারণা রুখতে বেইজিংয়ের কঠোর অবস্থান নেয়। বেশ কয়েকটি অভিযান চালিয়ে কংসহ এখন পর্যন্ত ৭০জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২০টির বেশি মামলায় এসব ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বছরের শেষের দিকে এসব মামলা হয়।
আদালত সূত্রে জানা যাচ্ছে, কং ও তার চক্র মিলে ২০ লাখ ৭৮ হাজার ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১৭ কোটির বেশি) আয় করে নিয়েছে।
গত আগস্ট থেকে সিরিঞ্জের ভেতরে স্যালাইন ও পানি ঢুকিয়ে এ জালিয়াতি শুরু করে তারা।
৬০০ ভেজাল টিকার একটি ব্যাচ গত নভেম্বরে হংকংয়ে পাঠায় চক্রটি। আন্তর্জাতিক চ্যানেলের মাধ্যমে প্রকৃত প্রস্তুতকারীদের বানানো এসব টিকা পাওয়া গেছে বলে সেগুলো বিক্রি করা হয়।
অন্য মামলায় দেখা গেছে, হাসপাতালগুলোতে স্বল্প দামে এসব ভেজাল টিকা বিক্রি করা হয়েছে। অনেকে নিজেই টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে দেয়। গ্রাম্য ডাক্তাররা গ্রামে গ্রামে গিয়ে মানুষকে এসব ভেজাল টিকা দেয়।
চীনের সর্বোচ্চ প্রসিকিউটিং বডি স্থানীয় সংস্থাগুলোকে আহ্বান করেন, তারা যেন টিকা নিয়ে এমন জালিয়াতি বন্ধে পুলিশকে সহযোগিতা করে।