সব
facebook apsnews24.com
সামুদ্রিক মৎস্য আইনে সাজা বাড়লো, আইন পাশ - APSNews24.Com

সামুদ্রিক মৎস্য আইনে সাজা বাড়লো, আইন পাশ

সামুদ্রিক মৎস্য আইনে সাজা বাড়লো, আইন পাশ

বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে শাস্তির পরিমাণ বাড়িয়ে নতুন সামুদ্রিক মৎস্য আইন বিল (মেরিন ফিসারিজ অর্ডিন্যন্স) পাস হয়েছে জাতীয় সংসদে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম সোমবার ‘সামুদ্রিক মৎস্য বিল-২০২০’ নামে এ সংক্রান্ত একটি সংসদে পাসের প্রস্তাব করেন। পরে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।

এর আগে জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলোর নিষ্পত্তি করেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী।

গত ২৯ জানুয়ারি বিলটি সংসদে তোলা হয়। পরে পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়।

বিলে কর্তৃত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বাধা দিলে দুই বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে তিন বছরের জেল এবং এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে।

এছাড়া ইচ্ছাকৃতভাবে মৎস‌্য আহরণের নৌযানের ক্ষতি করলে ২ বছরের জেল এবং ২৫ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে বিলে। এতদিন এ অপরাধের সাজা ছিল তিন বছরের জেল এবং এক লাখ টাকা জরিমানা।

বিস্ফোরক ব্যবহার করে, অচেতন বা অক্ষম করে মাছ ধরলে তিন বছরের জেল বা এক কোটি টাকা দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। আগের আইনে এক লাখ টাকা জরিমানার বিধান ছিল।

বেআইনি ধরা মাছ সংরক্ষণ, মজুত বা বিক্রি করলে ২ বছরের জেল এবং ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

নৌযান চিহ্নিতকরণে ব্যর্থতা, অর্থাৎ কেউ যদি বাংলাদেশের মৎস‌্য জলসীমায় মাছ ধরার নৌযান পরিচালনা করেন এবং তা নির্ধারিত নিয়মে মার্কিং না করেন, তার শাস্তি দুই বছরের জেল এবং ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। আগের আইনে এ অপরাধে ২৫ হাজার টাকা জরিমানার বিধান ছিল।

এছাড়া নৌযানে থাকা ব্যক্তিদের অপরাধের জন্য ওই নৌযানের স্কিপার দায়ী হবে। এ অপরাধে জরিমানার পরিমাণ পাঁচ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১০ লাখ টাকা এবং ২ বছরের জেলের বিধানের প্রস্তাব করা হয়েছে।

বিলে বলা হয়েছে, নিষিদ্ধ জাল, সরঞ্জাম বা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করলে ২ বছরের জেল এবং ২৫ লাখ জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।

প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, কোনো বিদেশি জাহাজ এ আইনের অধীনে অপরাধ করলে তার মালিক, স্কিপার এবং নৌযানে অবস্থানরত ব্যক্তিরা দায়ী হবেন। এর জন্য ৩ বছরের কারাদণ্ড এবং ৫ কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে এ অপরাধের জন্য তিন বছরের জেল এবং এক লাখ টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, “আন্তর্জাতিক আইনি লড়াইয়ের ফলে অর্জিত বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের ১ লাখ ১৮ হাজার ১১৩ বর্গকিলোমিটার একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলে মৎস্য সম্পদ নিরূপণ, পিরকল্পনা গ্রহণ, দেশি-বিদেশি মৎস্য নৌযান অবৈধভাবে ও অতিরিক্ত মৎস্য সম্পদ আহরণ, নিয়ন্ত্রণ, মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনে বিদ্যমান অধ্যাদেশ হালনাগাদ করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়ায় বিলটি প্রস্তুত করা হয়েছে। অচেতন বা অক্ষম করে মাছ ধরলে তিন বছরের জেল বা এক কোটি টাকা দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। আগের আইনে এক লাখ টাকা জরিমানার বিধান ছিল।

বেআইনি ধরা মাছ সংরক্ষণ, মজুত বা বিক্রি করলে ২ বছরের জেল এবং ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

নৌযান চিহ্নিতকরণে ব্যর্থতা, অর্থাৎ কেউ যদি বাংলাদেশের মৎস‌্য জলসীমায় মাছ ধরার নৌযান পরিচালনা করেন এবং তা নির্ধারিত নিয়মে মার্কিং না করেন, তার শাস্তি দুই বছরের জেল এবং ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। আগের আইনে এ অপরাধে ২৫ হাজার টাকা জরিমানার বিধান ছিল।

এছাড়া নৌযানে থাকা ব্যক্তিদের অপরাধের জন্য ওই নৌযানের স্কিপার দায়ী হবে। এ অপরাধে জরিমানার পরিমাণ পাঁচ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১০ লাখ টাকা এবং ২ বছরের জেলের বিধানের প্রস্তাব করা হয়েছে।

বিলে বলা হয়েছে, নিষিদ্ধ জাল, সরঞ্জাম বা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করলে ২ বছরের জেল এবং ২৫ লাখ জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।

প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, কোনো বিদেশি জাহাজ এ আইনের অধীনে অপরাধ করলে তার মালিক, স্কিপার এবং নৌযানে অবস্থানরত ব্যক্তিরা দায়ী হবেন। এর জন্য ৩ বছরের কারাদণ্ড এবং ৫ কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে এ অপরাধের জন্য তিন বছরের জেল এবং এক লাখ টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে মন্ত্রী শ ম রোজাউল করিম বলেন, “আন্তর্জাতিক আইনি লড়াইয়ের ফলে অর্জিত বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের ১ লাখ ১৮ হাজার ১১৩ বর্গকিলোমিটার একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলে মৎস্য সম্পদ নিরূপণ, পিরকল্পনা গ্রহণ, দেশি-বিদেশি মৎস্য নৌযান অবৈধভাবে ও অতিরিক্ত মৎস্য সম্পদ আহরণ, নিয়ন্ত্রণ, মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনে বিদ্যমান অধ্যাদেশ হালনাগাদ করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেোয়ায় বিলটি প্রস্তুত করা হয়েছে

আপনার মতামত লিখুন :

৪২ লক্ষ মামলাজটে বিচার বিভাগ

৪২ লক্ষ মামলাজটে বিচার বিভাগ

আপিল বিভাগে বিচারকাজ চলাকালে ছাদ থেকে বিচারকদের আসনে বৃষ্টির পানি

আপিল বিভাগে বিচারকাজ চলাকালে ছাদ থেকে বিচারকদের আসনে বৃষ্টির পানি

মাদক মামলার ২৫ আসামির জামিন স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত

মাদক মামলার ২৫ আসামির জামিন স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত

হত্যা মামলা নিষ্পত্তিতে দেশ সেরা বিচারক তাজুল ইসলাম

হত্যা মামলা নিষ্পত্তিতে দেশ সেরা বিচারক তাজুল ইসলাম

সভাপতিসহ ০৬টি পদে বিএনপিপন্থী সম্পাদকসহ ০৮ টি পদে আওয়ামীলীগপন্থী আইনজীবীরা বিজয়ী।

সভাপতিসহ ০৬টি পদে বিএনপিপন্থী সম্পাদকসহ ০৮ টি পদে আওয়ামীলীগপন্থী আইনজীবীরা বিজয়ী।

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচন:ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে মারামারি

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচন:ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে মারামারি

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার: ApsNews24.Com (২০১২-২০২০)

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
০১৬২৫৪৬১৮৭৬

editor@apsnews24.com, info@apsnews24.com
Developed By Feroj