তালহা জাহিদঃ পটুয়াখালী গতকাল ৬ সেপ্টেম্বর রবিবার বিকেল আনুমানিক বিকেলে ৫টা ৪০মিনিটের দিকে জেলা সার্কিট হাউজ সংলগ্ন ঝাউবনের রাস্তা থেকে পলাশ হাওলাদার(২০), পিতাঃ শহিদুল ইসলাম, সাংঃ- ইদ্রাপুর, বড়বাড়ী, লোহালিয়া’কে রাস্তা থেকে পাশ্যর্বতী বালুর মাঠে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে ১. রাহাত(২০), পিতাঃ মামুন হাজী, ২. রাব্বি(২২), পিতাঃ শাহে আলম সহ আর নাম না জানা আরও ৬-৭জন।
এলোপাতাড়ি কোপে ও পিটানোর কারনে পলাশ হাওলাদার এর হাতে ও শরীরের বেশ কয়েক জায়গায় ব্যপক রক্তপাত ও নীলা ফুলা হয়।
জেলার লোহালিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ও একনিষ্ঠ ছাত্রলীগের কর্মী এই পলাশ হাওলাদার।
এব্যপারে ভিকটিম পলাশ জানায়,”আমি পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ জাহিদুল ইসলাম’কে লঞ্চে তুলে দিতে লঞ্চ ঘাটে যাই এবং সেখান থেকে ফিরে ঝাউবন আসতেই আমাকে রাহাত ও রাব্বি পাশের বালুর মাঠে ডেকে নিয়ে
যায়। তখন রাহাত আমাকে বলে ‘তুই আমার বাবার সম্মন্ধে বাজে কথা বলছো কেন?’ এসব কথা বলে গালি গালাজ শুরু করে, ও রাম দা দিয়ে আমার মাথায় কোপ দিলে আমি হাত দিয়ে ঠেকাতে চেষ্টা করলে, হাতে কোপ পরে গুরুত্বর জখম হয় এবং ব্যপক রক্তক্ষরণ হয়। এসময় রাব্বি সহ অনান্যরা আমাকে ওপর ঝোপোর কিল ঘুষি ও লাঠি সোঁটা দিয়ে মারধর শুরু করে। এসময় ডাকচিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন এসে উদ্ধার করে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে।”
এব্যপারে ভিকটিম পলাশের বাবা শহিদুল ইসলাম পটুয়াখালী সদর থানায় বাদী হয়ে অভিযোগ দায়ের করেন।